'রাজনীতিতে এবং ক্রিকেটের ময়দানে যে কোনও সময় যা খুশি ঘটতে পারে', মহারাষ্ট্র ইস্যুতে রসিকতা গড়কড়ির
শনিবারই
দীর্ঘ
রাজনৈতিক
টানাপড়েন
শেষে
এনসিপি-বিজেপি
জোট
সরকার
গঠন
হয়েছে
মহারাষ্ট্রে।
মুখ্যমন্ত্রী
পদপ্রার্থীর
দাবি
নিয়ে
অন্তর্দ্বন্দ্ব
চরমে
উঠলে
দূরত্ব
তৈরি
হয়
বিজেপি
শিবসেনার
মধ্যে।
পরবর্তীতে
শিবসেনার
সঙ্গে
জোটের
রাস্তা
থেকে
সরে
আসে
কংগ্রেস।
এমতাবস্থায় মহারাষ্ট্রের নতুন বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকার গঠনের পর দলের প্রতি আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়কড়ি শনিবার বলেন, "রাজনীতিতে এবং ক্রিকেটের ময়দানে যে কোনও সময় যা খুশি ঘটতে পারে একথা আমি আগেই বলেছিলাম। এবার সঠিক সময় এসেছে এটার গুরুত্ব বোঝার”।
প্রবল রাজনৈতিক টানাপড়েনের মাঝেই শনিবার নাটকীয় ভাবে জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টি বা এনসিপির সমর্থন নিয়ে শনিবারই দ্বিতীয়বার বিজেপির পক্ষ থেকে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ গ্রহণ করেন দেবেন্দ্র ফড়নবিস। এনসিপির পক্ষ থেকে উপ মুখ্যমন্ত্রীর পদে শপথ গ্রহণ করেন অজিত পাওয়ার।
এই বছর মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি পায় ১০৫ টি আসন, এনসিপি পায় ৫৪টি আসন, শিবসেনা পায় ৫৬টি আসন। এমতাবস্থায় মুখ্যমন্ত্রী পদ নিয়ে বিজেপি শিবসেনা শরিকি বিবাদ চরমে ওঠে। অবশেষে মোট ২৮৮টি আসনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করে সরকার গঠন করতে দীর্ঘ টালবাহানার পর জোট বাঁধে বিজেপি-এনসিপি।
খাসদার মহোত্সবের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে এই প্রসঙ্গে বিজেপির বরিষ্ঠ এই নেতা বলেন, "আমি দেবেন্দ্র ফড়নবিস এবং অজিত পাওয়ারকে অভিনন্দন জানাই। আমি আশা করি ফড়নবিস ও অজিত পাওয়ারের নেতৃত্বে মহারাষ্ট্রের মানুষ একটি স্থিতিশীল সরকার পাবে এবং আগামী আরও উন্নয়নের সাক্ষী থাকবে।"