সন্ত্রাসে অর্থ সাহায্য! কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা ইয়াসিন মালিককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা NIA আদালতের
সন্ত্রাসে অর্থ সাহায্য মামলায় নিষিদ্ধ সংগঠন জম্মু ও কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রন্টের (JKLF) প্রধান ইয়াসিন মালিকের (Yasin Malik) শাস্তি ঘোষণা করা হয়েছে। এদিন দিল্লির এনআইএ (NIA) আদালত ইয়াসিন মালিককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দ
সন্ত্রাসে অর্থ সাহায্য মামলায় নিষিদ্ধ সংগঠন জম্মু ও কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রন্টের (JKLF) প্রধান ইয়াসিন মালিকের (Yasin Malik) শাস্তি ঘোষণা করা হয়েছে। এদিন দিল্লির এনআইএ (NIA) আদালত ইয়াসিন মালিককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে। একইসঙ্গে তাঁকে ১০ লক্ষ টাকার জরিমানাও করা হয়েছে।
এনআইএ মৃত্যুদণ্ড দাবি করেছিল
উল্লেখ
করা
প্রয়োজন
আদালতে
এনআইএ-র
আইনজীবী
ইয়াসিন
মালিকের
মৃত্যুদণ্ড
দাবি
করেছিলেন।
কিন্তু
বিচারক
তা
না
মেনে
সন্ত্রাসে
অর্ত
সাহায্য
মামলায়
ইয়াসিন
মালিককে
দোষী
সাব্যস্ত
করে
তাঁর
যাবজ্জীবন
কারাদণ্ডের
আদেশ
দেন।
শুনানির
সময়
ইয়াসিন
মালিক
স্বীকার
করে
নিয়েছেন,
তিনি
কাশ্মীরে
সন্ত্রাসবাদী
কার্যকলাপে
জড়িত
ছিলেন।
এর
আদে
ইয়াসিন
মালিককে
দিল্লির
পাতিয়ালা
আদালতে
তোলা
হলে
সাজা
নিয়ে
বিতর্ক
তৈরি
হয়।
সাজা
ঘোষণার
আগে
এদিন
পাতিয়ালা
কোর্ট
কমপ্লেক্সে
নিরাপত্তা
জোরদার
করা
হয়েছিল।
সিএপিএফ
ছাড়াও,
স্পেশাল
সেলের
পুলিশ
কর্মীদের
আদালতের
বাইরে
মোতায়েন
করা
হয়েছিল।
কাশ্মীরে কড়া নিরাপত্তা
অন্যদিকে
শ্রীনগরের
কাছে
মাইসুমায়
ইয়াসিন
মালিকের
বাড়ির
কাছে
তাঁর
সমর্থকদের
সঙ্গে
পুলিশের
সংঘর্ষ
হয়।
ইয়াসিনের
সমর্থকরা
পাথর
ছুড়লে
নিরাপত্তা
বাহিনী
কাঁদানে
গ্যাসের
শেল
ছোড়ে।
এদিন
ইয়াসিন
মালিকের
বাড়ির
চারপাশে
নিরাপত্তা
বাহিনী
মোতায়েন
করা
হয়েছে।
ড্রোনের
মাধ্যমেই
নিরাপত্তায়
নজর
রাখা
হচ্ছে।
অভিযোগ চ্যালেঞ্জ করেননি ইয়াসিন
ইয়াসিন
মালিক
সন্ত্রাসে
যুক্ত
থাকার
অভিযোগ
স্বীকার
করে
নিয়েছিলেন।
ফলে
তাঁর
বিরুদ্ধে
যেসব
ধারা
দেওয়া
হয়েছিল,
যেমন
১৬
(সন্ত্রাস),
১৭
(
সন্ত্রাসী
কার্যকলাপের
জন্য
তহবিল
সংগ্রহ),
এবং
২০
(
সন্ত্রাসবাদী
সংগঠনের
সদস্য
হওয়া)
তাতে
তিনি
দোষী
সাব্যস্ত
হয়েছিলেন।
এছাড়াও
তিনি
ইউএপিএ
এবং
ভারতীয়
দণ্ডবিধির
১২০-বি
(অপরাধমূলক
ষড়যন্ত্র)
এবং
১২৪-এ
(
রাষ্ট্রদ্রোহিতা
)
ধারাকেও
তিনি
চ্যালেঞ্জ
করেননি।
অন্যদিকে
ইয়াসিন
মালিক
বলেছিলেন,
ভারতীয়
গোয়েন্দারা
যদি
প্রমাণ
করতে
পারেন,
তিনি
গত
২৮
বছরে
সন্ত্রাসবাদী
কার্যকলাপের
সঙ্গে
জড়িত
ছিলেন,
তবে
তিনি
রাজনীতি
থেকে
অবসর
নেবেন
এমন
কী
ফাঁসিও
মেনে
নেবেন।
পাল্টা
বিচারক
বলেছিলেন
তিনি
যেহেতু
ইতিমধ্যেই
দোষী
সাব্যস্ত
তাই
এই
মামলাতর
সত্যতা
নিয়ে
তর্ক
করার
কোনও
মানে
হয়
না।
আদালতে দোষী সাব্যস্ত ইয়াসিন
এদিন
আদালতের
তরফে
বলা
হয়েছে,
ইয়াসিন
মালিক
আজাদি
নামে
জম্মু
ও
কাশ্মীরে
সন্ত্রাস
ও
বেআইনি
কার্যকলাপের
জন্য
তহবিল
সংগ্রহ
করতে
বিশ্বব্যাপী
নেটওয়ার্ক
তৈরি
করেছিলেন।
২০১৭
সালের
৩০
মে
এনআইএ
এব্যাপারে
মামলা
নথিভুক্ত
করে।
২০১৮
সালের
১৮
জানুয়ারি
বেশ
কয়েকজনের
বিরুদ্ধে
চার্জশিট
দাখিল
করা
হয়েছিল।
১৯
মে
আদালত
ইয়াসিন
মালিককে
দোষী
সাব্যস্ত
করে।
SBI-তে Salary অ্যাকাউন্ট আছে? ঘরে বসেই ৩৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ব্যক্তিগত ঋণে জন্য আবেদনের সুবিধা