দূষিত শহরগুলিতে বাজি বিক্রি ও ফাটানোয় নিষেধাজ্ঞা এনজিটির
কোভিড–১৯ মহামারির কথা স্মরণে রেখে এনসিআর সহ দেশের সব শহর/টাউনে আতসবাজি বিক্রি ও ফাটানোর ওপর সম্পূর্ণভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করল জাতীয় গ্রিন ট্রাইব্যুনাল বা এনজিটি। এনজিটি তাদের নির্দেশে জানিয়েছেন যে,যে সব শহর ও এলাকায় বায়ুর গুণগত মান 'খারাপ’ ও তার ওপরের ক্যাটাগরিতে থাকবে সেখানেই এই নিষেধাজ্ঞা কড়াভাবে পালন করা হবে।

এনজিটি চেয়ারপার্সন বিচারপতি আদর্শ কুমার গোয়েলের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়ে জানিয়েছেন যে, যে সব শহর/টাউনে বায়ুর মান দুর্বল সেখানে আতসবাজি বিক্রি ও ফাটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। যদিও সবুজ বা পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রি ও ফাটানো যাবে, তবে তা দু’ঘণ্টার বেশি নয়। বেঞ্চ জানিয়েছে, 'এনসিআর ও দেশের সব শহর/টাউনে যেখানে বায়ুর গুণগত মান দুর্বল বা তারও ওপরের বিভাগে রয়েছে, সেখানে আতসবাজি কেনা ও ব্যবহার করার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।’
বড়দিন ও ইংরাজি নতুন বছর উপলক্ষ্যে সবুজ বাজি বা পরিবেশবান্ধব আতসবাজি ফাটানো যাবে। তবে তা রাত ১১.৫৫ মিনিট থেকে রাত সাড়ে বারোটা পর্যন্ত, যদিও সেই সব এলাকায় যেখানে বায়ুর মান মাঝারি বা একটু উন্নত মানের আছে। আতসবাজি যাতে কোনওভাবে বিক্রি না হয় তার জন্য সব জেলা শাসকদের নির্দেশ পাঠানো হয়েছে এবং আইন লঙ্ঘন করলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে গণ্য করা হবে। অন্য প্রতিকার ব্যতীত দূষণের শিকার যে কোনও ব্যক্তি ক্ষতিপূরণের জন্য জেলা শাসকের কাছে যেতে পারেন বলে জানিয়েছে এনজিটি।

শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে তৃণমূলের সমঝোতায় বাধা কোথায়, ব্যাখ্যা করলেন বিজেপির কৈলাশ বিজয়বর্গীয়