মূর্তি, ধর্মগ্রন্থে দেওয়া যাবে না হাত! ধর্মীয়স্থানের ক্ষেত্রে একের পর এক নির্দেশিকা কেন্দ্রের
কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে ধর্মীয়স্থানগুলিকে খুলে দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে ৮ জুন থেকে। তবে তার জন্য পূণ্যার্থীদের বেশ কিছু নিয়ম মানতে হবে। যার মধ্যে রয়েছে সামাজিক দূরত্ব বজার রাখার মতো বিষয়টিও।
কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে ধর্মীয়স্থানগুলিকে খুলে দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে ৮ জুন থেকে। তবে তার জন্য পূণ্যার্থীদের বেশ কিছু নিয়ম মানতে হবে। যার মধ্যে রয়েছে সামাজিক দূরত্ব বজার রাখার মতো বিষয়টিও। তবে সরকারের তরফে আরও জানানো হয়েছে, কন্টেইনমেন্ট জোনে থারা ধর্মীয়স্থানগুলিকে বন্ধ রাখা হবে।
সুন্দরবনে আয়লা পরবর্তী কংক্রিটের বাঁধ! কেন্দ্র বেশি ভাষণ দিচ্ছে, কটাক্ষ শুভেন্দুর
ধর্মীয় স্থানগুলিতে পূণ্যার্থীদের অবশ্য পালনীয় নিয়ম
১)
স্ট্যাচু,
মূর্তি
কিংবা
ধর্মগ্রন্থ
কোনও
কিছুতেই
হাত
দেওয়া
যাবে
না।
২)
কোনও
বড়
জমায়েত
করা
যাবে
না।
৩)
রেকর্ড
করা
ধর্মীয়
সঙ্গীত
চালানো
যেতে
পারে,
কিন্তু
ধর্মীয়স্থানে
আগের
মতো
দলবদ্ধভাবে
সঙ্গীত
পরিবেশন
চলবে
না।
৪)
একে
অপরকে
শুভেচ্ছা
জানানোর
সময়
স্পর্শ
এড়িয়ে
চলতে
হবে।
৫)
সাধারণের
জন্য
প্রার্থনার
জন্য
আসন
নেওয়া
যাবে,
যে
যার
আসন
নিয়ে
আসতে
হবে।
যা
বেরিয়ে
যাওয়ার
সময়
সঙ্গে
করে
নিয়ে
যেতে
হবে।
৬)
প্রসাদ
বিতরণ
কিংবা
পবিত্র
জল
ছড়ানো
এড়িয়ে
চলতে
হবে।
৭)
ধর্মীয়স্থানে
যাওয়ার
সময়
জুতো
নিজের
গাড়িতে
রেখে
যাওয়াই
ভাল।
৮)
ধর্মীয়স্থানে
ঢোকার
সময়
অন্তত
ছয়ফুটের
শারীরিক
দূরত্ব
রাখতে
হবে।
৯)
ধর্মীয়স্থানে
ঢোকার
সময়
সাধারণ
মানুষকে
হাত
ও
পা
সাবান
দিয়ে
ধুয়ে
ঢুকতে
হবে।
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলির অবশ্য পালনীয় নিয়মগুলি
১)
সমস্ত
ধর্মীয়
স্থানে
ঢোকার
সময়
থার্মাবল
স্ক্রিনিং
এবং
হ্যান্ত
স্যানিটাইজারের
ব্যবহার
জরুরি।
২)
কেবল
মাত্র
উপসর্গহীনরাই
সেখানে
ঢুকতে
পারবেন।
৩)
যাঁরা
মাস্ক
পরে
থাকবেন,
তাঁদেরই
কেবলমাত্র
সেখানে
ঢুকতে
দেওয়া
যাবে।
৪)
কোভিড-১৯
প্রতিরোধে
পোস্টার
অবশ্যই
থাকতে
হবে।
এছাড়াও
এই
সংক্রান্ত
অডিও
ও
ভিডিও
ক্লিপ
মাঝে
মধ্যেই
চালাতে
হবে।
৫)
সঠিকভাবে
ভিড়
নিয়ন্ত্রণ
করতে
হবে।
৬)
দোকান,
স্টল,
ক্যাফেটেরিয়ায়
সোশ্যাল
ডিস্ট্যান্সিং
মেনে
চলতে
হবে।
দরকারে
সেখানে
মার্কিং
করে
দিতে
হবে।
৭)
ঢোকা
ও
বেরনোর
জন্য
আলাদা
ব্যবস্থা
রাখতে
হবে।
৮)
ধর্মীয়
স্থানগুলিতে
কমিউনিটি
কিচেনস
লঙ্গরে
শারীরিক
দূরত্ব
বজায়
রেখে
কাজ
করতে
হবে।
৯)
ধর্মীয়স্থানগুলির
ভিতরে
পর্যাপ্ত
স্যানিটাইজিং-এর
ব্যবস্থা
রাখতে
হবে।
মাঝেমধ্যেই
ফ্লোর
পরিষ্কার
করতে
হবে।
বাথরুম
পরিষ্কার
রাখযতে
হবে।
১০)সিটিং
অ্যারেঞ্জমেন্ট
এমনভাবে
করতে
হবে,
যাতে
সেখানে
পর্যাপ্ত
সামাজিক
দূরত্ব
বজায়
রাখা
যায়।
১১)
এয়ারকন্ডিশনার
ব্যবহারের
ক্ষেত্রে
সিপিডব্লুডির
গাইডলাইন
মেনে
চলতে
হবে।
তাপমাত্রা
রাখতে
হবে
২৪
থেকে
৩০
ডিগ্রির
মধ্যে।
সাধারণ পালনীয় বিষয়গুলি
১)
ছয়
ফুটের
দূরত্ব
বজায়
রাখতে
হবে।
২)
ফেস
কভার
কিংবা
মাস্ক
ব্যবহার
জরুরি।
৩)
হ্যান্ড
স্যানিটাইজার
কিংবা
সাবান
দিয়ে
বারে
বারে
হাত
ধুতে
হবে।
৪)
থুতু
ফেলা
যাবে
না।
৫)
আরোগ্য
সেতু
মোবাইল
অ্যাপ
অবশ্যই
ডাউনলোড
করে
রাখতে
হবে।
সন্দেহজনক মনে হলে যেভাবে ব্যবস্থা
১)
কাউকে
সন্দেহজনক
মনে
হলে,
তাঁকে
আলাদা
ঘরে
রাখার
বন্দোবস্ত
করতে
হবে।
২)
তাঁকে
চিকিৎসকের
পরীক্ষার
আগে
পর্যন্ত
মাস্ক
কিংবা
ফেস
কভার
দিয়ে
রাখতে
হবে।
৩)
স্থানীয়
হাসপাতাল
কিংবা
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে
খবর
দিতে
হবে।
৪)
যদি
দেখা
যায়
অসুস্থ
ব্যক্তি
পজিটিভ
তাহলে,
তবে
এলাকাকে
ডিসইনফেক্ট
করতে
হবে।