শাহরুখ খানের বাড়িতে মাদক কাণ্ডের তদন্তে পৌঁছে গেল এনসিবি, সমন চাঙ্কি পাণ্ডের মেয়েকেও
এবার শাহরুখ খানের (Shahrukh Khan) বাড়ি মান্নাতে পৌঁছে গেল এনসিবি (ncb) । বেশ কয়েকজন আধিকারিকের একটি দল সেখানে যায়। এদিন সকালে আর্থার রোড জেলে গিয়ে ছেলের সঙ্গে দেখা করেছিলেন কিং খান। এরপরেই এনসিবি যায় শাহরুখ খানের বা
এবার শাহরুখ খানের (Shahrukh Khan) বাড়ি মন্নতে পৌঁছে গেল এনসিবি (ncb) । বেশ কয়েকজন আধিকারিকের একটি দল সেখানে যায়। এদিন সকালে আর্থার রোড জেলে গিয়ে ছেলের সঙ্গে দেখা করেছিলেন কিং খান। এরপরেই এনসিবি যায় শাহরুখ খানের বাড়িতে। অন্যদিকে এনসিবির একটি দল চাঙ্কি পাণ্ডের অভিনেত্রী কন্যা অনন্যা পাণ্ডের (Ananya Pandey) বাড়িতেও যায়।
মন্নতে এনসিবি
এদিন বেলার দিকে নার্কোটিক কন্ট্রোলব্যুরোর একটি টিম মুম্বইয়ে শাহরুখ খানের বাসভবন মন্নতে পৌঁছে যায়। এনসিবির তরফে জানানো হয়েছে কোনও তল্লাশি চালানোর জন্য নয়, তারা মন্ন.তে গিয়েছিলেন একটা কাগজ আনতে। এসিবির অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরেই আরিয়ান মাদক কাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত। এব্যাপারে আন্তর্জাতিক মহলেও যোগাযোগ রয়েছে আরিয়ানের।
সকালে আর্থার রোড জেলে গিয়েছিলেন শাহরুখ
প্রসঙ্গত এদিন সকালে আর্থার রোড জেলে বন্দি থাকা ছেলে আরিয়ানকে দেখতে গিয়েছিলেন বলিউডের কিং খান। তার বেশ কযেকঘন্টা পরে মন্নতে গেল এনসিবি। গত ৩ অক্টোবর থেকে মাদক কাণ্ডে গরাদের পিছনে রয়েছে আরিয়ান। এরপর ২০ অক্টোবর শুনানিতেও জামিন হয়নি আরিয়ানের। যার জেরে ২১ অক্টোবর ভোরের আলো ফোটার পরেই শাহরুখ খান পৌঁছে যান আর্থার রোড জেলে। অন্যদিকে আরিয়ানকে মুক্ত করতে ইতিমধ্যে খান পরিবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে। হাইকোর্টের তরফে জানানো হয়েছে এই সংক্রান্ত মামলার শুনানি হবে ২৬ অক্টোবর।
অনন্যা পাণ্ডের বাসভবনেও এনসিবি
অন্যদিকে এনসিবির আরেকটি দল অভিনেত্রী অনন্যা পাণ্ডের বাসভবনেও পৌঁছে যায়। বলিউড অভিনেতা চাঙ্কি পাণ্ডের মেয়ে অনন্যা। তাঁর সঙ্গে আরিয়ানের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের প্রমাণ পেয়েছে এনসিবি। সেই কারণেই তাঁর বাসভবনে এনসিবির হানা বলে জানা গিয়েছে। অনন্যা পাণ্ডেকে এদিন দুপুর দুটোয় তদন্তকারীদের সামনে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে।
তদন্তের ভিত্তি হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট
এনসিবি দাবি করেছে, মাদক কাণ্ডে শাহরুখ পুত্রের সঙ্গে আন্তর্জাতিক মহলের যোগাযোগ রয়েছে। এনসিবির আইনজীবীর দাবি প্রমোদতরীর পার্টিতে মাদক চেয়ে পাঠিয়েছিল আরিয়ান। অন্যদিকে আরিয়ানের আইনজীবীর দাবি, প্রমোদতরীতে মাদক চেয়ে পাঠানো কিংবা বন্ধুরা মাদক কিনেছিল, তার পাকাপোক্ত প্রমাণ নেই এনসিবির তদন্তকারীদের হাতে। হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের ওপরে ভিত্তি করে মামলা সাজানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছিলেন আরিয়ানের আইনজীবী। তিনি আরও বলেছিলেন, হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট ব্যক্তিগত, সেখানে নানা প্রসঙ্গে কথাবার্তা চলে। সেটাকেই প্রমাণ হিসেবে ধরে নেওয়াটা ঠিক নয়। যদিও পাল্টা এনসিবির তরফে বলা হয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটেই প্রমাণ রয়েছে আরিয়ান ও তার বন্ধু আন্তর্জাতিক মাদকচক্রের সঙ্গে যুক্ত।
খড়দহে বিজেপি প্রার্থীকে আশীর্বাদ বদলে গেল এফআইআর-এ! তৃণমূল নেতার পরিবারের ব্যাখ্যা নিয়ে প্রশ্ন