শীলা দীক্ষিতের মৃত্যুর পর ফাঁকা পদ! দিল্লি কংগ্রেস সভাপতির পদে 'উপযুক্ত' নেতা খুঁজে পেল কংগ্রেস
প্রবীন কংগ্রেস নেত্রী শীলা দীক্ষিতের মৃত্যুর পর এবার দিল্লি কংগ্রেস সভাপতির পদ নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে।
প্রবীন
কংগ্রেস
নেত্রী
শীলা
দীক্ষিতের
মৃত্যুর
পর
এবার
দিল্লি
কংগ্রেস
সভাপতির
পদ
নিয়ে
জল্পনা
শুরু
হয়েছে।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী
যেসব
নাম
নিয়ে
আলোচনা
চলছে,
তাঁদের
মধ্যে
এগিয়ে
রয়েছে,
ক্রিকেটার
থেকে
রাজনীতিক
হওয়া
নভজ্যোত
সিং
সিধু।
অনেকেই
সিধুকে
দিল্লি
কংগ্রেস
সভাপতির
পদ
দিতে
সুপারিশ
করেছেন
বলে
সূত্রের
খবর।
সভাপতির পদে এগিয়ে সিধু
সূত্রের খবর অনুযায়ী, দলের সর্বোচ্চ পর্যায়ে অনুমোদন পাওয়ার পরেই এবিষয়ে ঘোষণা করা হবে। তবে এব্যাপারে সিধু অনেকটাই এগিয়ে রয়েছেন বলে সূত্রের খবর। তবে এই ধরনের জল্পনা নিয়ে সরকারিভাবে কোনও কথা বলতে রাজি হয়নি কংগ্রেস।
দিল্লি কংগ্রেসের দায়িত্বপ্রাপ্ত পিসি চাকো বলেছেন, এই ধরনের কোনও সিদ্ধান্ত সম্পর্কে তিনি অবহিত নন। এনিয়ে প্রদেশ কংগ্রেসের কোনও বৈঠকের কথাও তাঁর জানা নেই, বলে জানিয়েছেন ওই নেতা।
১৫ জুলাই পঞ্চাবের মন্ত্রী পদে ইস্তফা সিধুর
জুন
মাসে
পঞ্জাবের
ক্যাবিনেট
সম্প্রসারণে
পূর্ব
অমৃতসরের
বিধায়ক
নভজ্যোত
সিং
সিধুকে
পুনর্ব্যবহারযোগ্য
শক্তি
দফতরের
মন্ত্রী
করা
হয।
যদিও
১৫
জুলাই
ক্যাম্পেন
অমরিন্দর
সিং
মন্ত্রিসভা
থেকে
তিনি
ইস্তফা
দেন।
এর
আগে
অবশ্য
নিজে
ইস্তফাপত্র
অমরিন্দর
সিং-এর
পরিবর্তে
রাহুল
গান্ধীর
কাছে
পাঠিয়েছিলেন
সিধু।
সাধারণ
নির্বাচনে
নভজ্যোত
সিধু
কিংবা
তাঁর
স্ত্রী
লোকসভার
জন্য
মনোনয়ন
পাননি।
তাঁরা
দুজন
এরজন্য
ক্যাপ্টেন
অমরিন্দর
সিংকেই
দায়ী
করেন।
সেই
সময়
থেকেই
অমরিন্দর
সিং
এবং
সিধুর
দূরত্ব
আরও
বাড়ে।
২০ জুলাই থেকে 'পদ' ফাঁকা
২০ জুলাই মৃত্যু হয় প্রবীণ কংগ্রেস নেত্রী শীল দীক্ষিতের। সেদিন থেকেই দিল্লি কংগ্রেস সভাপতির পদ ফাঁকা পড়ে রয়েছে।