এ কে-৪৯ দেশের দুশমন, এই প্রথম কেজরিওয়ালকে তোপ নরেন্দ্র মোদীর
বৈষ্ণোদেবী মন্দিরে পুজো দিয়ে এদিন জনসভায় আসেন তিনি। শুরু থেকে ছিলেন যুদ্ধং দেহী মেজাজে। তিনি বলেন, "পাকিস্তানের স্বার্থে তিন 'এ কে' কাজ করছে। এ কে-৪৭, এ কে অ্যান্টনি এবং এ কে-৪৯ লাগাতার ভারতের ক্ষতি করে যাচ্ছে। এ কে-৪৭ ব্যবহার হচ্ছে এ দেশের নিরীহ মানুষের রক্ত ঝরাতে। এ কে অ্যান্টনি বলছেন, যারা আমাদের দেশের সেনাদের মুণ্ডু কেটে নিয়ে যাচ্ছে, ওরা নিছক জঙ্গি। পাকিস্তানের সেনা নয়। আর এ কে-৪৯ কিছুদিন আগে একটা দল তৈরি করেছেন। তাদের ওয়েবসাইটে কাশ্মীর দিয়ে দেওয়া হয়েছে পাকিস্তানকে। ওঁর দলের এক নেতা আবার কাশ্মীরে গণভোট নেওয়ার কথা বলছেন। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম এদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। এরা দেশের শত্রু। এরা পাকিস্তানের সপক্ষে কথা বলে।"
তিনি আরও বলেন, "এই এ কে-দের আপনারা চিনুন, এদের আসল চরিত্র জানুন।" রাহুল গান্ধীকে 'শাহজাদা' সম্বোধন করে বলেছেন, "শাহজাদা বলছেন, কংগ্রেস একটা চিন্তাধারা। আমি বলছি, গোটা কংগ্রেস দলই এখন চিন্তায় ডুবে আছে। ভাবছে এই চাওয়ালা লোকটা আবার কোথা থেকে চলে এল? কংগ্রেসের চিন্তাধারায় দেশের ক্ষতি হয়েছে। যথেষ্ট হয়েছে, এবার বিদায় নিন। ওদের ৬০ বছর দিয়েছেন, আমাকে ৬০ মাস দিন।"
তাঁর
খোঁচা,
"কংগ্রেস
বাবুয়ানি
করতে
অভ্যস্ত।
আমি
দিনে
১৮
ঘণ্টা
কাজ
করতে
অভ্যস্ত।
ওরা
পারবে
কেন
আমার
সঙ্গে?
আমার
স্বপ্ন
হল
উন্নয়ন,
প্রতিজ্ঞা
হল
উন্নয়ন,
প্রতিজ্ঞা
হল
উন্নয়ন।"
এদিনের
জনসভায়
অরবিন্দ
কেজরিওয়ালকে
তিনি
এ
কে-৪৯
বলে
সম্বোধন
করেছেন,
কারণ
প্রথমজন
দিল্লির
মুখ্যমন্ত্রী
পদে
মাত্র
৪৯
দিন
ছিলেন।
কোনও
কাজ
না
করে
'পালিয়েছেন'
বলে
এহেন
তোপ
দেগেছেন
নরেন্দ্র
মোদী।
প্রসঙ্গত, নরেন্দ্র মোদীর এদিনের জনসভার নাম ছিল 'ভারত বিজয়' জনসভা। সারা দেশে আরও ১৮৪টি অনুরূপ জনসভা করবেন তিনি।