মথুরার মন্দিরে নমাজ পাঠ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নয়া নজির গড়েও আইনের জালে চার ব্যক্তি
মথুরার মন্দিরে নমাজ পাঠ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নয়া নজির গড়েও আইনের জালে চার ব্যক্তির
ধর্ম
মানুষকে
শৃঙ্খলা
পরায়ন
করে,
প্রতিটি
ধর্মগ্রন্ধই
মানুষকে
সততার
পথে
চলা,
বিনয়ী
ও
সকলের
প্রতি
শ্রদ্ধাশীল
হওয়ার
কথা
বলে।
সে
হজরত
মহম্মদ
হোক
বা
শ্রীকষ্ণ,
মানুষে
মানুষে
প্রেম
আর
ভালোবাসার
মাধ্যমেই
মানবতার
স্বরূপ
ধর্মের
জয়গান
গেয়েছিলেন
তারা।
যেখানে
ছিল
না
কোনও
বিভেদের
প্রাচীর।
এবার
সেই
দেবালয়েই
নামাজ
পড়ে
জেলে
যেতে
চলেছেন
ফৈসল
খান,
মোহম্মদ
চাঁদেরা।
এদিকে
গতকাল
থেকেই
মথুরার
নন্দবাবা
মন্দিরের
তাদের
নামাজ
চিত্র
রীতিমতো
ভাইরাল
হয়
নেটপাড়ায়।
দেশের
এই
অস্থির
সময়ে,
যখন
রোজই
দেশেই
হিন্দু-মুসলমান
হানাহানি
কথা
শোনা
যাচ্ছে
তখন
এই
ঘটনা
অবাক
করেছে
প্রায়
সকলকেই।
সম্প্রতির
এই
নয়া
নজিরকে
সাধুবাদও
জানাতে
দেখা
যায়
নেটিজেন
মহলের
একটা
বড়
অংশকে।
কিন্তু বর্তমানে জানা যাচ্ছে মথুরার নন্দবাবা মন্দিরের নামাজ পড়ার ঘটনায় চার ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের করল সেবায়তেরা। মূল অভিযুক্ত ফৈসল খান, মোহম্মদ চাঁদ সহ মোট চারজনের বিরুদ্ধে ১৫৩(ক), ২৯৫ ও ৫০৫ ধারায় মথুরার বরসানা থানায় মামলা রুজু হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। পুরোহিতদের মূলত মিথ্যে কথা বলে কারসাচি করে মন্দির চত্বরে নামাজ পাঠের অভিযোগ আমা হয়েছে এই চার ব্যক্তির বিরুদ্ধে। এমনকী এই ঘটনায় হিন্দু ধর্মের ভাবাবেগে আঘাত লাগার তত্ত্বও খাড়া করেছেন অনেক রক্ষণশীলেরা। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়ারও দাবি উঠেছে।
সূত্রের খবর, রবিবার বিকেলেই মথুরার নন্দবাবা মন্দিরের সেবায়াতেরা পুলিশের কাছে একটি রিপোর্ট দায়ের করেন। ওই অভিযোগ পত্রেই বলা হয়েছে ২৯ অক্টোবর দুপুর সাড়ে তিনটে নাগাদ নন্দবাবা মন্দির চত্বরের প্রবেশ করে নন্দগাওয়ে ফৈসল খান আর মোহম্মদ চাঁদ। সেই সময় তাদের সঙ্গী ছিল অলোক রতন আর নীলেশ গুপ্তা নামে দুই। ব্যক্তি। এদিকে ফৈসল আবার দিল্লী খোদা খিদমতগার সংস্থার সদস্য বলেও জানা যাচ্ছে।
'সুপ্রিম' পদক্ষেপে স্বস্তিতে কমল নাথ! মধ্যপ্রদেশে 'স্টার ক্যাম্পেনার' ইস্যুতে ভোট পারদ তুঙ্গে