‘তুলে নিতে হবে আন্দোলন, অন্যথায় কড়া ব্যবস্থা!’ টিকরি বর্ডারে পুলিশি পোস্টারে তীব্র চাঞ্চল্য
‘তুলে নিতে হবে আন্দোলন, অন্যথায় কড়া ব্যবস্থা!’ টিকরি বর্ডারে পুলিশি পোস্টারে তীব্র চাঞ্চল্য
এদিনই
৯০
দিনে
পড়েছে
দিল্লির
কৃষক
আন্দোলন।
এদিকে
এখনও
কৃষকদের
দাবি
মেনে
নয়া
কৃষি
আই
বাতিলে
নারাজ
কেন্দ্র।
অন্যদিকে
দাবি
না
মানা
পর্যন্ত
আন্দোলন
ছাড়তেও
রাজি
নয়
প্রতিবাদী
কৃষকরা।
এদিকে
এই
টালমাটাল
পরিস্থিতির
মধ্যে
টিকরি
সীমান্তে
নতুন
পুলিশি
পোস্টার
গিরে
বাড়ছে
চাপানৌতর।
এমনকী
সদ্য
দেওয়া
পোস্টারের
শিরোনামে
'বিধিবদ্ধ
সতর্কতার’
রূপে
কৃষকদের
জন্য
বেশ
কিছু
নির্দেশও
জারি
করেছে
পুলিশ।
যা
নিয়ে
বাড়ছে
বিতর্ক।
ওই পোস্টারেই টিকরি বর্ডারে জমায়েত খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এমনকী সরকার যে বর্তমানে এই প্রতিবাদকে বেআইনি বলে ঘোষণা করেছে তাও পোস্টারে সোচ্চারে বলেছে দিল্লি পুলিশ।এমতাবস্থায় কৃষকরা যদি প্রতিবাদ সভা ছেড়ে চলে না যান তবে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ারও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে দিল্লি পুলিশের তরফে। এদিকে এই পোস্টার পড়া মাত্রই তীব্র শোরগোল শুরু হয়েছে দিল্লির বিভিন্ন সীমান্তে থাকা লক্ষ লক্ষ বিক্ষুব্ধ কৃষকদের মধ্যে। কড়া ভাষায় পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভও প্রকাশ করেছেন তারা।
যদিও পোস্টার দেওয়ার পরে সাফাই গাইতে দেখা যায় দিল্লি পুলিশের অতিরিক্ত ডিসিপি শুধাংশু ধামাকে।তাঁর দাবি এই পোস্টার গুলি এখন নয়, ২৬ জানুয়ারি লালকেল্লা কাণ্ডের পর লাগানো হয়েছিল। এই প্রসঙ্গে কৃষক অসন্তোষের কতা জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, “ আমরা তাদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থাই নিচ্ছিল না। প্রজাতন্ত্র দিবসে সীমান্ত লাগোয়া একাধিক এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হলে এই পোস্টার লাগনো হয়। তবে এই ধররণে কাজ যদি আবারও ঘটে তবে কৃষকদের মাথায় রাখা উচিত তা বেআইনি।” এদিকে পুলিশি মন্তব্যের পরেও নিশ্চিত হতে পারছেন না সকলে। সিঁদুরে মেঘও দেখতে শুরু করেছেন কৃষক নেতারা।
বাঙালি আবেগের নাগাল পেতে এবার বঙ্কিম-বিভূতি স্মরণে নাড্ডা, সভায় থাকছে আরও বড় চমক