আপনি কি প্রায় দেশিয় বিমানে যাতায়াত করেন? তাহলে সাবধান! জেনে নিন এই বিশেষ তথ্য
আপনি কি প্রায় দেশিয় বিমানে যাতায়াত করেন? তাহলে সাবধান! জেনে নিন এই বিশেষ তথ্য
ঘন ঘন দেশীয় উড়ানে সফর করেন। এই রিপোর্ট জানার পর আর ভারতীয় বিমানে ওঠার আগে দশবার ভাববেন। সেফটি ম্যাটার্স ফাউন্ডেশন নামে একটি সংস্থা সমীক্ষা চালিয়ে দেখেছেন ভারতের অধিকাংশ পাইলট মাঝ আকাশে বিমান ওড়ানোর সময় ঝিমান অর্থাৎ ঘুমিয়ে পড়েন।
দেশিয় এবং অন্তর্দেশিয় উভয় বিমানের ক্ষেত্রেই এই ঘটনা ঘটে। ভরতীয় পাইলটরাই সেকথা স্বীকার করে নিয়েছেন। সংস্থাটি ৫৪২ জন পাইলটের উপর সমীক্ষা চালিয়েছে। তাতেই প্রকাশ্যে এসেছে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য। তাতে ৬৬ শতাংশ পাইলট জানিয়েছেন মাঝ আকাশে বিমান থাকাকালীন তাঁরা ঝিমিয়ে নেন। বা বলা ভাল ঘুমিয়ে নেন। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি ভারতীয় বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সেই বিমান সংস্থার একাধিক উড়ানের ঝুঁকিপূর্ণ অবতরণ হয়েছে বিভিন্ন বিমান বন্দরে। কোনও কোনও বিমান আবার জরুরি অবতরণ করেছে কয়েকটি বিমান বন্দরে।
যে
ভারতীয়
বিমান
সংস্থাগুলির
পাইলট
এই
বিস্ফোরক
স্বীকারোক্তি
করেছে।
সেই
সব
বিমান
সংস্থা
প্রতিবছর
প্রায়
১৫০০
পাইলট
নিয়োগ
করে
থাকে।
তার
মধ্যে
২০০-৩০০
পাইলটের
সঠিক
এবং
উপযুক্ত
প্রশিক্ষণ
থাকে।
পাইলটদের
এই
মাঝ
আকাশে
ঘুমিয়ে
পড়া
বা
ঝিমোনোর
নেপথ্যে
রয়েছে
অতিরিক্ত
শ্রম
বা
ওভার
ডিউটি।
পর
পর
উড়ান
চালানোর
ডিউটি
থাকে
তাঁদের।
সকাল
থেকে
পর
পর
বিমান
চালান
তাঁরা।
সেকারণে
রাত
২টোয়
ঘুম
থেকে
উঠতে
হয়
তাঁেদর।
আর মাঝ আকাশে পাইলটদের ঘুমিয়ে পড়ার কারণে বড় বড় বিমান দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। ভারত এবং ব্রিটেনের মধ্যে প্রায় সাড়ে ১০ লক্ষ ব্রিটিশ ভারতীয় বসবাস করে থাকে। সেকরণে প্রতি সপ্তাহে শখানের বিমান এই দুই দেশের মধ্যে যাতায়াত করে। ৫৪ শতাংশ ভারতীয় পাইলট দিনের বেলায় ঘুমিয়ে পড়েন বিমানের মধ্যে। ৪১ শতাংশের তুলনামূলক ঘুমের প্রবণতা কম থাকে।
এক তৃতীয়াংশ পাইলট জানিয়েছে দুর্ঘটনা ঘটান হাত থেকে বরাত জোরে রক্ষা পেয়েছেন। অধিকাংশ বিমান দুর্ঘটনাই পাইলট বা ইঞ্জিনিয়ারদের ত্রুটির কারণে হয়ে থাকে। ৮০ শতাংশ ভয়াবহ দুর্ঘটনা অবতরণের ঠিক আগের মুহূর্তে ঘটে থাকে।
মিল্কিওয়ের থেকে বড় গ্যালাক্সির খোঁজ নাসার, সাম্প্রতিক ছবিগুলি বড়ই ভৌতিক