For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

এনআরসিতে স্থান পেতে বেশি জাল নথি পেশ হিন্দুদেরই! তথ্যের যাচাই নিয়ে প্রশ্ন আরএসএস-এর

অসমে এনআরসিতে অন্তর্ভুক্তির জন্য মুসলিম থেকে বেশি হিন্দুরাই জাল নথি বেশ করেছেন। এনআরসির সঙ্গে যুক্ত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আধিকারিকদেরকথায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

  • |
Google Oneindia Bengali News

অসমে এনআরসিতে অন্তর্ভুক্তির জন্য মুসলিম থেকে বেশি হিন্দুরাই জাল নথি বেশ করেছেন। এনআরসির সঙ্গে যুক্ত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আধিকারিকদের কথায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। আর কিছুক্ষণের মধ্যে প্রকাশিত হতে চলেছে এনআরসির চূড়ান্ত তালিকা। সুপ্রিম কোর্টে তত্ত্বাবধানে অসমে এনআরসির কাজ চলছে।

'হিন্দুরাই বেশি জালিয়াতি করেছেন'

'হিন্দুরাই বেশি জালিয়াতি করেছেন'

সূত্রের খবর অনুযায়ী, এনআরসিতে নাম তুলতে বড় সংখ্যায় হিন্দুরা জালিয়াতি করেছেন। ৫০ শতাংশের বেশি নথি জালিয়াতি করা হয়েছে। এই বিষয়টিই এনআরসির সঙ্গে যুক্ত কর্তাদের কাছে আশ্চর্যের লেগেছে। ড্রাফট তালিকা থেকে বেশি সংখ্যায় হিন্দুদের নামই বাদ পড়েছিল। তাই সরকারি পর্যায়েই ধরে নেওয়া হচ্ছে, অসমে বহু সংখ্যায় হিন্দু অনুপ্রবেশকারী রয়েছেন।


অসমের বিজেপি সরকার সম্প্রতি দাবি করেছিল ড্রাফট তালিকা থেকে মুসলিমদের থেকে বেশি সংখ্যায় হিন্দুদের নামই বাদ পড়েছে। সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশিকা অমান্য করেই বিধানসভা এলাকা অনুযায়ী বাদ বড়াদের তালিকাও প্রকাশ করে সেখানকার সরকার। আদালত আগেই জানিয়েছিল ই ধরনের কোনও তথ্য মুখবন্ধ করা খামে জমা দিতে হবে।

রাজ্য সরকারের পেশ করা রিপোর্টে বলা হয়েছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত অপেক্ষা জেলাগুলির অন্যয় জায়গায় বসবাস করা মানুষজনের নামই বেশি বাদ পড়েছে।

আরএসএস-র প্রশ্ন

আরএসএস-র প্রশ্ন

বিষয়টি নিয়ে আরএসএস-এর অসম শাখার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, তাদের তরফ থেকে বলা হয়েছে, সেরকম কিছু হলে এনআরসিকে চ্যালেঞ্জ জানানো হবে। তবে তাদের তরফ থেকে বলা হয়েছে, কেউই সঠিক তথ্য জমা দিচ্ছেন না। নিরাপত্তা দেওয়া সত্ত্বেও বেশ কিছু জায়গায় পৌঁছনো যায়নি বলেও দাবি করেছেন তারা। তাই তাদের প্রশ্ন, কী ভাবে এনআরসির
তথ্যের যাচাই সম্ভব হল। এনআরসির রাজ্য কোঅর্ডিনেটর বিষয়টি নিয়ে সন্তোষজনক উত্তর দিতে পারেননি বলে জানিয়েছে আরএসএস। তাই তাদের প্রশ্ন, সেখান থেকে কীভাবে বলা যেতে পারে হিন্দুরাই বেশি জাল নথি পেশ করেছে।অসম চুক্তি অনুযায়ী ১৯৭১-এর ২৪ মার্চের আগে যাঁরা অসমের বাসিন্দা, তারা কিংবা তাদের বংশধররাই এনআরসিতে স্থান পেয়েছেন। দশকের পর দশক ধরে অসমে হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের মানুষের অনুপ্রবেশ হয়েছে প্রতিবেশী দেশ থেকে।

এনআরসির কাজের সঙ্গে যুক্ত আধিকারিকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, নিখিল দাস নামে জনৈক ব্যক্তির কথাই তুলে ধরা হয়েছে। তিনি তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য আবেদন পেশ করেছিলেন। আবেদন ছিল বাবা নিতাই দাস, মা বালি দাস, ভাই নিখিন্দ্র দাস এবং বোন আঁখি দাস। তদন্তে দেখা গিয়েছে, একমাত্র আবেদনকারী ছাড়া পরিবারের বাকি সবাই বাংলাদেশের
সিলেট ডিভিশনের সুনামগঞ্জের কাছুয়া গ্রামের বাসিন্দা। সূত্রের দাবি, অভিযুক্ত স্বীকার করেছে, সে ২০১১-র অক্টোবরে অবৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশ করেছিল। যদিও নিখিল দাসের ভোটার কার্ড, ভারতীয় জন্মের সার্টিফিকেট কিংবা প্যান নম্বর রয়েছে। এরকম অনেক উদাহরণ রয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।

এনআরসি সূত্রে দাবি করা হয়েছে, অনেকেই ১৯৫১ সালে প্রকাশিত এনআরসির আইডেন্টিকাল লিগাসি ডেটাও জাল করেছেন।

তবে ভারত সরকারের নীতি অনুযায়ী, হিন্দু বাঙালি অনুপ্রবেশকারীরা যদি ভারতে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চান, তাহলে তাদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।

ছটি গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণপত্র

ছটি গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণপত্র

ছটি গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণপত্র পরীক্ষার পর দেখা গিয়েছে এক কোটির মধ্যে অন্তত দুলক্ষের জাল নথি পেশ করেছেন। এই সব জাল নথির মধ্যে রয়েছে, রিফিউজি রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, সিটিজেনশিপ সার্টিফিকেট, গর্ভমেন্ট এমপ্লয়মেন্ট সার্টিফিকেট, ল্যান্ড অ্যান্ড টেনান্সি রেকর্ড, বার্থ সার্টিফিকেট এবং ১৯৭১-এর আগেকার ত্রিপুরার ভোটার তালিকা।

English summary
More Hindus than Muslims forged documents to get place into NRC
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X