মোদীর স্বপ্নের 'ডিজিটাল ভারত'! উপকৃত বহু মানুষ
ক্ষমতায় আসার পর থেকে একাধিক প্রকল্প চালু করেছে মোদী সরকার। সুশাসনের লক্ষ্যে যা এইসব প্রকল্প যথেষ্ট উল্লেখযোগ্য। ২০১৪-র ভোটের প্রচারে এইসব প্রকল্পের অনেকগুলিই প্রতিশ্রুতি হিসেবে দেওয়া হয়েছিল।
ক্ষমতায়
আসার
পর
থেকে
একাধিক
প্রকল্প
চালু
করেছে
মোদী
সরকার।
সুশাসনের
লক্ষ্যে
যা
এইসব
প্রকল্প
যথেষ্ট
উল্লেখযোগ্য।
২০১৪-র
ভোটের
প্রচারে
এইসব
প্রকল্পের
অনেকগুলিই
প্রতিশ্রুতি
হিসেবে
দেওয়া
হয়েছিল।
প্রকল্পগুলির
মধ্যে
উল্লেখযোগ্য
প্রধানমন্ত্রী
জনধন
যোজনা,
উজ্জ্বলা
স্কিম।
এইসব
স্কিমগুলিকে
সাধারণের
সামনে
তুলে
ধরতে
সরকারি
তরফে
অনলাইনের
সাহায্য
নেওয়া
হচ্ছে।
ডিজিটাল
ভারতের
ওপর
জোর
দেওয়ায়,
অন্তত
শহর
অঞ্চলে
নগদ
লেনদেনের
পরিমাণ
কমেছে।
রেল স্টেশনে ওয়াইফাই
সারা দেশ জুড়ে অন্তত ৭০০ স্টেশনে ওয়াইফাই চালু করা হয়েছে। প্রতিমাসে অনন্ত ৮০ লক্ষ মানুষ এর সুবিধা পান। গুগলের সঙ্গে সহযোগিতায় এই সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।
ডিজিটাল ভারতে জোর
নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন সরকার ডিজিটাল ভারতের ওপর জোর দিয়েছে। যার প্রভাব পড়েছে আর্থিক লেনদেনে। বিভিন্ন নতুন উপায় এসে যাওয়ায় আর্থিক লেনদেনে নগদের ব্যবহার কমেছে।
কল্যাণমূলক কাজে বেশি অর্থ ব্যয়
ডিজিটাল লেনদেনে জোর দিয়ে অনলাইনেই নজরদারি ব্যবস্থা চালু করেছে করেছে সরকার। উদ্দেশ্য আরও বেশি সংখ্যক মানুষকে ট্যাক্সের আওতায় আনা। একইসঙ্গে কল্যাণমূলক কাজে আরও বেশি অর্থ ব্যয় করারও টার্গেট নিয়েছে সরকার।
ডিজিটাল লকার
ডিজিটাল ভারতের প্রচারে জোর দিয়ে এবার ডিজিটাল লকারও চালু করা হয়েছে। কোনও ব্যক্তি নিজের প্রয়োজনীয় জিনিস ক্লাউডে জমা রাখতে পারেন। কাগজে কোনও জিনিসের প্রমাণ রাখার ক্ষেত্রে অনেক অসুবিধা। তাই সরকারি পর্যায়ে ডিজিটাল অপায়ে তথ্য জমা রাখার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ব্যবহারকারী কোনও তথ্য সহজেই আপলোড করতে পারেন এবং সেই তথ্য শেয়ারও করতে পারেন।
উমাঙ্গ অ্যাপ
উমাঙ্গ অ্যাপের মাধ্যমে ভারত সরকার বিভিন্ন সরকারি পরিষেবাকে এক ছাতার তলায় এনেছে। গত নভেম্বরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই অ্যাপের উদ্বোধন করেছিলেন। গ্যাস বুকিং, আধার, শস্য বিমা, ইপিএফ, ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম, সব কিছুকেই এই অ্যাপের অধীন আনা হয়েছে।