দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান, কারগিলে ফিরল মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা
১৪৫ দিন পরে মোবাইল ইন্টারনেটের সংযোগ ফের পেলেন কারগিলের বাসিন্দারা।
১৪৫ দিন পরে মোবাইল ইন্টারনেটের সংযোগ ফের পেলেন কারগিলের বাসিন্দারা। ৫ অগাস্ট প্রশাসনের তরফে তৎকালীন জম্মু ও কাশ্মীরের সর্বত্র ল্যান্ডলাইন টেলিফোন এবং মোবাইল এবং সবধরনের ইন্টারনেট সার্ভিসের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। সেই দিনই কেন্দ্রের তরফে ৩৭০ ধারা বাতিলের কথা জানানো হয়েছিল। একইসঙ্গে রাজ্যকে বিভাজিত করে দুটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল তৈরির কথা ঘোষণা করেছিল কেন্দ্র।
শীর্ষস্থানীয় এবং দ্বিতীয় শ্রেণির বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতানেত্রী থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতাদের প্রতিরোধমূলক হেফাজতে নেওয়া হয়েছিল। এই তালিকায় ছিলেন পূর্বরতন দুই মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা এবং মেহবুবা মুফতি। তাঁদেরকে এখনও গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে।
এরপর আস্তে আস্তে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয় জম্মু ও কাশ্মীরে। দুই কেন্দ্রে শাসিত অঞ্চলের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় দুই লেফটেন্ট্যান্ট গভর্নরের হাতে। প্রথমে ল্যান্ডলাইন এবং পরে পোস্ট পেইড মোবাইল সংযোগ পুনস্থাপন করা হয়। যদিও উপত্যকায় এখনও পোস্ট পেইড মোবাইল-ইন্টারনেট পরিষেবা এখনও শুরু হয়নি।
সংবাদ জগতের তরফ থেকে তাদের কাজের সুবিধার জন্য বিএসএনএল ব্রডব্যান্ড পরিষেবা চালুর দাবি জানানো হয়েছে।
তবে কারগিলে মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা চালুর কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, সেখানে গত চার মাসে গণ্ডগোলের কোনও ঘটনাই ঘটেনি। কারগিল একেবারে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে গিয়েছে। স্থানীয় ধর্মীয় নেতারদের তরফ থেকে এই পরিষেবার যাতে অপব্যহার করা না হয়, তার দিকে নজর রাখতে অনুরোধ করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই সেখানে ব্রডব্যান্ড পরিষেবা চালু করা হয়েছে।
এর আগে গত ২৪ ডিসেম্বর কাশ্মীরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যালোচনা করার পর সেখানে থেকে প্রায় ৭ হাজার বাহিনী প্রত্যাহাপে রথা জানানো হয়েছিল।
বিক্ষোভকারীদের মধ্যে বিভাজন মমতারই! একের পর এক প্রশ্ন বাণ দিলীপের