রাজধানীর আকাশে এড়ানো গেল বিরল দুর্ঘটনা! বাঁচল ১০০-র ওপর যাত্রীর প্রাণ
একাধিক সতর্কতা এবং এটিসির তৎপরতায় মধ্য আকাশে তিনটি বিমানের সংঘর্ষ এড়ানো গেল। তিন বিমানই ছিল বিদেশি বিমান সংস্থার।
একাধিক
সতর্কতা
এবং
এটিসির
তৎপরতায়
মধ্য
আকাশে
তিনটি
বিমানের
সংঘর্ষ
এড়ানো
গেল।
তিন
বিমানই
ছিল
বিদেশি
বিমান
সংস্থার।
একই
সঙ্গে
একই
জায়গায়
তিনটি
বিমানের
এসে
পড়ার
ঘটনা
বিরল।
ঘটনাটি
ঘটেছে
দিল্লি
ফ্লাইট
ইনফরমেশন
রিজিঅন-এ।
এয়ারপোর্ট
অ্যাক্সিডেন্ট
ইনফরমেশন
ব্যুরো
ঘটনা
তদন্ত
শুরু
করেছে।
ঘটনাটি
ঘটেছিল
২৩
ডিসেম্বর।
তিনটি
বিমানে
একশোর
ওপর
যাত্রী
ছিলেন।
তিনটি
বিমান
সংস্থার
মধ্যে
ছিল
ডাচ
বিমান
সংস্থা
কেএলএম,
তাইওয়ানের
ইভা
এয়ার
এবং
আমেরিকার
ন্যাশনাল
এয়ারলাইন্স।
সাধারণ
ভাবে
কোনও
বিমান
যে
যাচ্ছে
তার
ফ্লাইট
ইনফরমেশন
রিজিঅন
থাকে।
সঙ্গে
সতর্কতামূলক
ব্যবস্থাও
নেওয়া
হয়।
পৃথিবীতে
চালু
সব
বিমানের
ক্ষেত্রেই
এই
নিয়ম
অনুসরণ
করা
হয়।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
ঘটনার
সময়
আমেরিকার
ন্যাশনাল
এয়ারলাইন্সের
বিমান
এনসিআর
৮৪০
আফগানিস্তানের
বাগ্রাম
থেকে
হংকং
যাচ্ছিল।
অন্যদিকে
ডাচ
সংস্থা
কেএলএম
-এর
কেএলএম
৮৭৫
আমস্টারডাম
থেকে
যাচ্ছিল
ব্যাঙ্কক।
অপর
বিমান
তাইওয়ানের
ইভা
বিমান
সংস্থার
ইভা
০৬১
ব্যাঙ্ক
থেকে
যাচ্ছিল
ভিয়েনা।
এনসিআর
৮৪০-র
থাকার
কথা
ছিল
৩১০০০
ফুট
উচ্চতায়
র
ইভা
০৬১-এর
থাকার
কথা
ছিল
৩২,০০০
ফুট
উচ্চতায়।
এই
দুই
বিমানের
মধ্যে
যে
দূরত্ব
বজায়
রাখার
কথা,
তা
মানা
হয়নি
বলে
বলে
অভিযোগ।
দুই
পাইলটকেই
এরজন্য
সতর্ক
করা
হয়েছিল
বলে
জানা
গিয়েছে।
একই
সময়ে
কেএলএম
বিমানটি
ছিল
৩৩
হাজার
ফুট
উচ্চতায়।
বিমানে
থাকা
ট্রাফিক
কলিশন
অ্যাভয়ড্যান্স
সিস্টেমের
মাধ্যমে
সতর্কতা
পাওয়ার
পর
এনসিআর
৮৪০-র
পাইলট
৩৫
হাজার
ফুট
উচ্চতায়
উঠতে
চান।
কিন্তু
নিজের
অবস্থানেই
থাকতে
বলা
বয়
ওই
পাইলটকে।
যদিও
যখন
এটিসি
দেখে
যে
ওই
বিমানটি
ওপরে
উঠছে,
সঙ্গে
সঙ্গে
তাকে
বাঁদিকে
যেতে
বলা
হয়।
একই
সময়ে
ইভার
বিমানটি
ওপরে
উঠছিল।
সেই
উচ্চতায়
আগে
থেকেই
ছিল
কেএলএম-এর
বিমানটি।
সেই
সময়
সতর্কবার্তা
যায়।
বিমানগুলিকে
নিজেদের
থেকে
দূরত্ব
বজায়
রাখতে
বলা
হয়।