For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

সিঙ্ঘু সীমান্তে লিঞ্চিং মামলায় পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ এক নিহং শিখের

দিল্লি-হরিয়ানা সিঙ্ঘু সীমান্তের কাছে কুণ্ডলিতে কৃষকদের বিক্ষোভস্থলে এক দলিত ব্যক্তিকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত নিহং সর্বজিৎ সিংকে আটক করা হয়েছে।

  • |
Google Oneindia Bengali News

দিল্লি-হরিয়ানা সিঙ্ঘু সীমান্তের কাছে কুণ্ডলিতে কৃষকদের বিক্ষোভস্থলে এক দলিত ব্যক্তিকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত নিহং সর্বজিৎ সিংকে আটক করা হয়েছে। সূত্রের খবর, ধৃত সর্বজিৎ সিং হরিয়ানা পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে পুরো ঘটনার দায় স্বীকার করেন। শনিবার তাকে আদালতে হাজির করা হবে।

সিঙ্ঘু সীমান্তে লিঞ্চিং মামলায় পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ

কুণ্ডলিতে কৃষকদের বিক্ষোভস্থলে ধারালো অস্ত্র সহযোগে একজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। তাঁর হাত কেটে ফেলা হয় এবং তাঁর শরীরে ১০টিরও বেশি ক্ষত হয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও ক্লিপে, কিছু নিহংকে আহত ব্যক্তির চারপাশে তার বিচ্ছিন্ন বাম হাত নিয়ে মাথার কাছে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর বিরুদ্ধে একটি শিখ ধর্মগ্রন্থের অপমান করার অভিযোগ আনা হয়েছে।

মৃত ৩৫ বছর বয়সী লখবীর সিং। তিনি পঞ্জাবের তারান জেলার চিমা কালান গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ছিলেন দলিত সম্প্রদায়ের শ্রমিক। কৃষক ইউনিয়নের পক্ষে যৌথ কিষাণ মোর্চা বলেছে যে, সর্বলোহ গ্রন্থের অপমান করার চেষ্টা করার পর নিহংদের একটি দল এই নৃশংস হত্যার দায় স্বীকার করেছে।

হরিয়ানা পুলিশ আগেই বলেছিল, পুলিশকর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছনোর আগেই ব্যক্তি মারা গিয়েছিলেন। পুলিশ বিবৃতিতে বলা হয়, পুলিশ যখন মৃতদেহটি নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে, তখন ঘটনাস্থলে থাকা লোকেরা প্রতিবাদ করে। খানিক চেষ্টার পর মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য সোনিপাতের সিভিল হাসপাতালে আনা হয়। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২ এবং ৩৪ ধারার অধীনে একটি এফআইআর নথিভুক্ত করা হয়েছিল।

এদিকে, তফসিলি জাতিগুলির জাতীয় কমিশন হরিয়ানা পুলিশকে বলছে, তারা এই হত্যার ঘটনায় কঠোর পদক্ষেপ নিক। এনসিএসসি চেয়ারপারসন বিজয় সাম্পলাও ২ ঘন্টার মধ্যে হরিয়ানা পুলিশের কাছে প্রাথমিক রিপোর্ট চেয়েছেন। সাঁপলা বলেন, লখবীর সিং নামে ওই ব্যক্তি তফসিলি জাতি সম্প্রদায়ের।

ভারতীয় জনতা পার্টিও এই ঘটনায় কৃষক নেতাদের আক্রমণ করে বলেছে যে, এই বিক্ষোভের পিছনে নৈরাজ্যবাদীদের উন্মোচন করা দরকার। কারণ তারা জাতির জন্য একটি বড় ক্ষতি করছে। কৃষক ইউনিয়নের নেতা রাকেশ টিকাইত এবং রাজনৈতিক কর্মী যোগেন্দ্র যাদবকে নিয়ে বিজেপি আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য একটি টুইটে বলেছেন, টিকাইত কি লখিমপুরে মব লিঞ্চিংকে সমর্থন করেন না, তাহলে কুণ্ডলী সীমান্তে হত্যাকাণ্ড যুবকেরা ঘটত না। খ্যাতিমানদের নামে এই বিক্ষোভের পিছনে নৈরাজ্যবাদীদের উন্মোচন করা দরকার।

English summary
Member of Nihang Sikhs surrenders before police in Singhu Lynching Case and detained.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X