হাথরাস কাণ্ড নিয়ে চরমে রাজনৈতিক রেষারেষি, ফায়দা লুটতে ময়দানে মায়াবতী
হাথরাসের ঘটনার পর তাঁর দলের প্রতিনিধিরাও প্রথম নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। আজ এই দাবি করেন বিএসপি নেত্রী মায়াবতী। বিএসপি নেত্রীর দাবি, তাঁর দলের সদস্যরাই সবার আগে অর্থাৎ ২৮ সেপ্টেম্বর নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। ওই দিনই নির্যাতিতাকে দিল্লির সফদারজং হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল।
২৮ সেপ্টেম্বর নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করে তাঁর দল
আজ টুইটারে তিনি লেখেন, 'হাথরাস ধর্ষণকাণ্ডের পর বিএসপি-র প্রতিনিধিদল ২৮ সেপ্টেম্বর নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যান। সেদিন ঠিক কী হয়েছিল সে সম্পর্কে পরিবারের সদস্যদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। প্রতিনিধি দলের সদস্যরাই স্থানীয় থানায় খবর দেন। এই ঘটনা পর আমার কাছে যে রিপোর্ট আসে তা খুবই দুঃখজনক। বাধ্য হয়েই আমি মিডিয়ার মুখোমুখি হই।'
গণতন্ত্রের শিকড় দুর্বল হয়ে পড়বে
আর একটি টুইট করেন তিনি। লেখেন, 'গণমাধ্যমের সঙ্গে দুর্ব্যবহার এবং বিরোধী দলের সদস্যদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ সত্যিই অত্যন্ত লজ্জাজনক। এই অহঙ্কারী ও স্বৈরাচারী মনোভাবের পরিবর্তন করার জন্য সরকারকে পরামর্শ দিচ্ছি। নয়তো গণতন্ত্রের শিকড় দুর্বল হয়ে পড়বে।'
রাজ্যে চূড়ান্ত অরাজকতার জন্য রাষ্ট্রপতি শাসন জারির দাবি
এর আগে বিএসপি নেত্রী মায়াবতী রাজ্যে চূড়ান্ত অরাজকতার জন্য রাষ্ট্রপতি শাসন জারির দাবি জানিয়েছিলেন। তিনি অভিযোগ করেছেন একেরপর এক ঘটনা ঘটে চলেছে উত্তর প্রদেশে। শুধু হাথরাস কাণ্ড নয় এর আগে বলরামপুর ধর্ষণ কাণ্ডও ঘটেছে উত্তর প্রদেশে। একের পর এত খুন আর ধর্ষণের ঘটনা ঘটে চলেছে রাজ্যে।