কমলনাথের মাস্টারস্ট্রোক দেওয়া এখনও বাকী, আশায় রয়েছে কংগ্রেস শিবির
কমলনাথের মাস্টারস্ট্রোক দেওয়া এখনও বাকী, আশায় কংগ্রেস শিবির
টলমল অবস্থা। যেকোনও মুহূর্তে মুখ থুবড়ে পড়বে পড়বে করছে মধ্য প্রদেশের কংগ্রেস সরকার। তবু আশা ছাড়ছেন না তাঁরা। রাজ্যের কংগ্রেস নেতা রীতিমত হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন এখনও কমলনাথের মাস্টারস্ট্রোক বাকি আছে। আশা কিছুতেই ছাড়ছে না।
কমলনাথের মাস্টারস্ট্রোক বাকি
আশা যেন গিয়েও যাচ্ছে না। বল গেলেও হাল ছাড়তে নারাজ মধ্য প্রদেশের কংগ্রেস শিবির। তাই এই পড়ন্ত বেলাতেও কমলনাথের মাস্টারস্ট্রোকের আশায় আছেন তাঁরা। মধ্য প্রদেশের এক কংগ্রেস নেতা পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন এখনই এত হতাশ হওয়ার কারণ নেই এখনও কমলনাথের মাস্টার স্ট্রোক বাকি।
বিজেপি শিবিরে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া
কংগ্রেস শিবিরে যাকে বলে মহাপতন। দোলের দিনে এক ধাক্কায় সবুজ থেকে গেরুয়া হয়ে যাবে জ্যোতিরাদিত্য সেটা আন্দাজ করতে পারেননি কমলনাথ। তাই সাত সকালে মোদীর সঙ্গে কমলনাথের সাক্ষাৎ কংগ্রেস শিবিরের কাছে সবচেয়ে বড় ধাক্কা বলে মনে করা হচ্ছে। মোদীর জোয়ারে কংগ্রেসের যেটুকু ভাল ফল হয়েছিল তার বেশিরভাগ কৃতিত্বের দাবিদার জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। তাঁর রাজনৈতিক দূরদর্শীতা আর সাংগঠনিক শক্তির বলে বলিয়ান হয়েই রাজস্থান আর মধ্য প্রদেশ দখল করতে পেরেছিল কংগ্রেস।
সিন্ধিয়ার দল বদলে ভিন্ন মত কংগ্রেস শিবিরে
জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার মত একজন শক্তিশালী নেতার কংগ্রেস ছাড়া নিয়ে দলের অন্দরেই তৈরি হয়েছে ভিন্ন মত। কংগ্রেসের একটি ভাগ মনে করছে গান্ধী পরিবারের উচিত ছিল সিন্ধিয়াকে আটকানো। কারণ এই দুর্দিনে কংগ্রেস থেকে সিন্ধিয়ার মত একজন নেতার চলে যাওয়ায় প্রবল সাংগঠনিক ক্ষতির মুখে পড়তে হবে দলকে।