কৈখালিতে রঙের কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে এনডিআরএফ
কৈখালিতে রঙের কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে এনডিআরএফ
কৈখালিতে রঙের কারখানায় বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড। দমকলের ১৫টি ইঞ্জিন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ পরেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে এনডিআরএফ। তবে এখনও আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি বলে জানা গিয়েছেন।
নতুন
বছরের
প্রথম
দিনেই
ভয়াবহ
অগ্নিকাণ্ড
শহরে।
এয়ারপোর্ট
১
নম্বরের
কাছে
কৈখালিতে
একটি
রঙের
কারখানায়
ভয়াবহ
আগুন
লাগে।
দমকলের
২টি
ইঞ্জিন
প্রথমে
ঘটনাস্থলে
গিয়ে
আগুন
নিয়ন্ত্রণে
আনার
চেষ্টা
করে।
কিন্তু
আগুন
ক্রমশ
ছড়িয়ে
পড়ছিল
গোটা
এলাকায়।
দাহ্য
পদার্থ
থাকায়
আগুন
দ্রুত
ছড়িয়ে
পড়তে
শুরু
করে।
আশপাশের
ঝুপড়িতেও
আগুন
ছড়িয়ে
পড়েছে
বলে
খবর।
দুপুর ১২টা পর্যন্ত দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভানোর েচষ্টা করছিল। কিন্তু তাতেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি। প্রায় ১৫টি ইঞ্জিন সেখানে আগুন নেভানোর কাজ করছে। ঘটনাস্থল পৌঁছেছে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীও। শর্ট সার্কিট থেকেই অগ্নিকাণ্ড বলে প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে। রঙের কারখানার পাশেই আবার রয়েছে শিশুদের পোশাক তৈরির কারখানা। সেখানেও আগুন ছড়িয়ে পড়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে।
আগুন
লাগার
পর
একের
পর
এক
বিস্ফোরণের
শব্দ
শোনা
গিয়েছে
কারখানা
থেকে।
রাসায়নিক
মজুত
থাকায়
বিস্ফোরণ
হয়েছে
বলে
মনে
করছেন
দমকলকর্মীরা।
যার
জেরে
আগুন
নিয়ন্ত্রণে
আনতে
বেগ
পেতে
হচ্ছে
কর্মীদের।
অত্যন্ত
ঘিঞ্জি
এবং
সঙ্কীর্ণ
এলাকা
হওয়ায়
কাজ
করতে
সমস্যায়
পড়তে
হচ্ছে
দমকলকর্মীদের।
ঘিঞ্জি
এলাকায়
কীভাবে
এই
রঙের
কারখানা
খোলা
হয়েছে
তা
নিয়েও
প্রশ্ন
উঠেছে।
পাশাপাশি
কীভাবে
একাধিক
দাহ্য
পদার্থের
কারখানা
খোলা
হল
তা
নিয়েও
প্রশ্ন
তুলেছেন
অনেকে।
ইতিমধ্যেই
ঘটনাস্থলে
পৌঁছে
বিমানবন্দর
থানার
পুলিশ।
রাজারহাট-গোপালপুরের বিধায়ক অদিতি মুন্সীও ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। বিধায়ক জানিয়েছেন, আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে। দমকল তৎপরতায় কাজ করছে। কিছুক্ষণের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেেছন তিনি। তবে কীভাবে আগুন লাগল তা এখনও নিশ্চিত করা যায়নি। এটা একটা কেমিক্যাল ফ্যাক্টরি বলে জানিয়েছেন তিনি। পাশে গেঞ্জির কারখানা। বসতি এলাকার মধ্য কীভাবে পর পর দুটি দাহ্য পদার্থের কারখানা তৈরি হল তা খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
আগুনোর কালো ধোঁয়ায় ভরে গিয়েছে চারিদিক। স্থানীয় এক বাসিন্দারা জানিয়েছেন এরকম ভাবে গা ঘেসাঘেসি করে একাধিক কারখানা রয়েছে এলাকায়। এর আগেও আগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। লুিকয়ে অবৈধ ভাবে গোপনে চালানো হয় ক্যামিকেল কারখানা। সেকারণেই এই পরিস্থিতি তৈরি হয় বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা।