নেতাজি প্রসঙ্গে কৌতুহলের খেসারত ৫০,০০০ টাকা!
এই মামলাটি মুখ্য বিচারপতি আরএম লোধা, বিচারপতি কুরিয়ান জোসেফ এবং বিচারপতি রোহিনটন ফালি নারিমানের ডিভিশন বেঞ্চে ওঠে। বেঞ্চ আবেদনটি 'ছেঁদো' বর্ণনা করে খারিজ করে দেয়। তাঁদের বক্তব্য আবেদনকারীর উকিল এই ধরণের তুচ্ছ ও অযৌক্তিক মামলা দায়ের করা অভ্যাসে পরিণত করেছেন। আর তাই জরিমানা বাবদ প্রথমে ১ লক্ষ টাকা ধার্য করা হলেও পরে তা কমিয়ে ৫০,০০০ টাকা করা হয়।
এই মামলার শুনানির সময় আদালত আবেদনকারীকে নেতাজির জন্ম সাল প্রসঙ্গে প্রশ্ন করেন। পিএল শর্মা উত্তর দেন ১৮৯৭ সাল। একইসঙ্গে তিনি জানান, তিনি চান যাতে ভারতের এই মহান স্বাধীনতা সংগ্রামীর সঙ্গে কী হয়েছিল তা সারা দেশ জানুক।
আবেদনকারী শর্মা তাঁর এই মামলার কারণ হিসাবে জনস্বার্থ বলেই ব্যাখ্যা করেছেন। কিন্তু শীর্ষ আদালতের ডিভিশন বেঞ্চ আবেদনকারীকে জানিয়েছেন, "আপনি মনে করছেন এটা জনস্বার্থে, আমরা এই মামলা নিরাশাজনক মনে করছি।"