রাজ্যসভা নির্বাচন: মহারাষ্ট্রে টিম ঠাকরের বড় ধাক্কা! ষষ্ঠ আসন দখল বিজেপির
রাজ্যসভা নির্বাচনের (Rajya Sabha Election) লড়াইয়ে মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) বড় ধাক্কা খেয়েছে সেখানকার শিবসেনার (Shiv Sena) নেতৃত্বাধীন শাসক জোট। শিবসেনা জোটের একটি নিশ্চিত আসন দখল করেছে বিজেপি। যার জেরে ছটি আসনের ম
রাজ্যসভা নির্বাচনের (Rajya Sabha Election) লড়াইয়ে মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) বড় ধাক্কা খেয়েছে সেখানকার শিবসেনার (Shiv Sena) নেতৃত্বাধীন শাসক জোট। শিবসেনা জোটের একটি নিশ্চিত আসন দখল করেছে বিজেপি। যার জেরে ছটি আসনের মধ্যে তিনটি দখল করেছে বিজেপি (bjp)। আর তিনটি আসনের মধ্যে শিবসেনা, কংগ্রেস ও এনসিপি একটি করে আসন পেয়েছে। এই নির্বাচনের ফলাফল আসন্ন এমএলসি এবং স্থানীয় নির্বাচনেও প্রভাব ফেলবে বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ।
১০ ভোট বেশি পেয়েছেন বিজেপি প্রার্থী
ষষ্ঠ আসনে বিজেপির ধনঞ্জয় মহাদিক শিবসেনার সঞ্জয় পাওয়ারকে পরাজিত করেছেন। শুক্রবারের ফলা ফলে দেখা যাচ্ছে বিজেপি প্রার্থী অত্যাশিতভাবে ১০ টি ভোট বেশি পেয়েছেন। রাজ্যসভা নির্বাচনে একজন প্রার্থীর জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৪১ টি করে ভোটের।
জয়ের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা
বিজেপির
অন্য
জয়ী
প্রার্থীরা
হলেন
পীযুষ
গোয়েল,
অনিল
বন্ডে।
বাকি
তিনটি
আসনে
যাঁরা
জয়ী
হয়েছেন,
তাঁরা
হলেন
কংগ্রেসের
ইমরান
প্রতাপগড়ি,
এনসিপির
প্রফুল
প্যাটেল
এবং
শিবসেনার
সঞ্জয়
রাউত।
পীযুষ
গোয়েল,
অনিল
বন্ডে
উভয়েই
৪৮
টি
করে
ভোট
পেয়েছেন।
এই
জয়ের
পরে
রাজ্যের
প্রাক্তন
মুখ্যমন্ত্রী
দেবেন্দ্র
ফড়নবিশ
বলেছেন,
এই
নির্বাচন
শুধু
লড়াইয়ের
জন্য
নয়,
জয়ের
জন্য।
জয়
মহারাষ্ট্র,
বলেছেন
তিনি।
আগেই ধাক্কা খেয়েছিল শাসক জোট
রাজ্যে
মন্ত্রী
নবাব
মালিক
এবং
প্রাক্তনমন্ত্রী
অনিল
দেমুখ
জেলে
রয়েছেন।
ভোটের
জন্য
আদালতে
জামিনের
আবেদন
করেছিলেন।
কিন্তু
সেই
আবেদন
গ্রাহ্য
হয়নি।
সেই
সময়ই
শাসক
জোট
বড়
ধাক্কা
খেয়েছিল।
এই
জয়
নিয়ে
শিবসেনা
জোটকে
আক্রমণ
করতে
দিয়ে
প্রাক্ত
মুখ্যমন্ত্রী
ফড়নবিশ
বলেছেন,
সঞ্জয়
রাউতের
থেকে
ধনঞ্জয়
মহাদিক
বেশি
ভোট
পেয়েছেন।
যা
নিয়ে
বলা
হবে
নির্বাচন
কমিশন
একটি
ভোট
বাতিল
করেছে।
শাসক
জোট
বলবে
সেই
ভোট
পেলে
জয়ী
হত।
এমন
কী
নবাব
মালিকের
ভোট
পেলেও
জয়ী
হত
তারা,
এটাই
এখন
বলবে।
নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগে গণনা শুরু ৮ ঘন্টা পরে
শাসক
পক্ষ
ও
বিজেপি
একে
অপরের
বিরুদ্ধে
ক্রসভোটিং
এবং
নিয়ম
লঙ্ঘনের
অভিযোগ
তুলে
নির্বাচন
কমিশনে
যায়।
যার
জেরে
ভোট
গণনা
শুরু
হতে
৮
ঘন্টা
দেরি
হয়।
বিজেপির
তরফে
শাসক
জোটের
৩
জনের
ভোটের
বৈধতা
নিয়ে
প্রশ্ন
তোলা
হয়।
অন্যদিকে
শাসক
জোট
বিজেপির
দুটি
ভোট
বাতিলের
দাবি
তুলেছিল।
প্রসঙ্গত
এনসিপির
জিতেন্দ্র
আওহাদ,
কংগ্রেসের
যশমতি
ঠাকুর
এবং
শিবসেনার
সুহাস
কান্দের
সঙ্গে
বিজেপির
সুধীর
মুনগার্টিওয়ার
এবং
নির্দলীয়
রবি
রানার
ভোট
নিয়ে
আপত্তি
তোলা
হয়।
সেখানে
কান্দে
ছাড়া
বাকিদের
ভোট
বৈধ
বলে
রায়
দেওয়া
হয়।
রাজ্যসভা নির্বাচন: মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানায় হিসেবের বাইরে জয় বিজেপির! অস্বস্তিতে শিবসেনা-কংগ্রেস