করোনা সংক্রমণে আবার রেকর্ড ভাঙল মহারাষ্ট্র, মুম্বই ছাড়াও একের পর এক শহরের পরিস্থিতি খারাপ
২৪ ঘন্টায় মহারাষ্ট্রে করোনা (coronavirus) আক্রান্তের সংখ্যা ৬৩,২৯৪ জন আক্রান্ত হয়েছেন। যা এখনও পর্যন্ত দৈনিক আক্রান্তের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ। তবে এখনও মহারাষ্ট্র (maharashtra) প্রতিদিনই প্রতিদিনের রেকর্ড ভাঙছে। শুধু
২৪ ঘন্টায় মহারাষ্ট্রে করোনা (coronavirus) আক্রান্তের সংখ্যা ৬৩,২৯৪ জন আক্রান্ত হয়েছেন। যা এখনও পর্যন্ত দৈনিক আক্রান্তের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ। তবে এখনও মহারাষ্ট্র (maharashtra) প্রতিদিনই প্রতিদিনের রেকর্ড ভাঙছে। শুধু মুম্বই (mumbai) নয়, রাজ্যের আরও বেশ কয়েকটি শহরের পরিস্থিতি যথেষ্টই খারাপ।
মুম্বই ও মহারাষ্ট্রের করোনা পরিস্থিতি
এদিন
মুম্বই
শহরে
করোনা
আক্রান্তের
সংখ্যা
দাঁড়িয়েছে
৫,
২০,
৪৯৮
জন।
২৪
ঘন্টায়
মৃত্যু
হয়েছে
৭৯
জনের।
সেখানে
মোট
মৃত্যুর
সংখ্যা
১২,০২৩
জন।
২৪
ঘন্টায়
সুস্থ
হয়েছেন
৮,
৪৮২
জন।
সব
মিলিয়ে
সেখানে
সক্রিয়
করোনা
আক্রান্তের
সংখ্যাটা
গিয়ে
দাঁড়িয়েছে
৯১,১০০
তে।
গত
২৪
ঘন্টায়
মহারাষ্ট্রে
সর্বোচ্চ
সংখ্যক
মানুষ
করোনায়
আক্রান্ত
হয়েছেন।
রাজ্যে
একদিনের
মৃত্যু
হয়েছে
৩৪৯
জনের।
একাধিক শহরের পরিস্থিতি খারাপ
এই মুহূর্তে মুম্বই ছাড়াও পুনে, নাগপুর, থানের পরিস্থিতি যথেষ্টই খারাপ। পুনেতে একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ১২, ৫৯০ জন। মারা গিয়েছে ১৬ জন। সুস্থ হয়েছেন ৫,০৯৯ জন। পরেই রয়েছে থানে। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৭,৫০৫ জন। মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৪,২১৮ জন। নাগপুরে আক্রান্তের সংখ্যা ৬,৭৯১ জন। মৃত্যু হয়েছে ৩৪ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৪,৯৪৮ জন। এরপরেই রয়েছে নাসিক এবং আহমেদনগর। আক্রান্তের সংখ্যা যথাক্রমে ৩,৩৪৩ এবং ২,৩২০ জন। মৃত্যু হয়েছে ২০ ও ১১ জনের।
লকডাউন নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ১৪ এপ্রিল
মহারাষ্ট্রের করোনা পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে আনতে সরকার দুই সপ্তাহের লকডাউনের কথা চিন্তা করেছে। এব্যাপারে কোভিডের মোকাবিলায় গঠিত টাস্কফোর্স মত দিয়েছে। তবে তা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে ১৪ এপ্রিল। স্বাস্থ্যমন্ত্রী রাজেশ টোপে এদিন এমনটাই জানিয়েছেন। এদিন তিনি করোনার মোকাবিলায় গঠিত টাস্কফোর্সে বৈঠকে অংশ নেন। ওই বৈঠকে পৌরহিত্য করেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে।
দেশে নতুন ডাবল মিউট্যান্ট ভ্যারিয়্যান্ট
এদিকে ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল জানিয়েছে, দেশে নতুন ডাবল মিউট্যান্ট ভ্যারিয়্যান্ট করোনা ভাইরাসের হদিশ পাওয়া গিয়েছে। এটাই কি দেশে দ্রুতগতিতে করোনা ছড়ানোর জন্য দায়ী তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ভারতের তরফ থেকে ডাবল মিউট্যান্টের নাম দেওয়া হয়েছে B.1.617. মহারাষ্ট্রের আক্রান্তদের ২০ শতাংশ এই ডাবল মিউট্যান্ট ভ্যারিয়্যান্টের বলেই জানা গিয়েছে।
দেশে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, রেমডেসিভিরের রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা মোদী সরকারের