১৭ মাসে সর্বনিম্ন করোনা সংক্রমণ মহারাষ্ট্রে, নতুন কোনও আশার আলো কি দেখছেন গবেষকরা
১৭ মাসে সর্বনিম্ন করোনা সংক্রমণ মহারাষ্ট্রে, নতুন কোনও আশার আলো কি দেখছেন গবেষকরা
মহারাষ্ট্রে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের পরিখ্যান যা বলছে তাতে ১৭ মাসে এই প্রথম রেকর্ড কমেছে সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে করোনা ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েেছন ১৭৩৬ জন। মারা গিয়েছেন মাত্র ৩৬ জন। যা গত ১৭ মাসে সর্বনিম্ন বলে জানাচ্ছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। উৎসবের মরশুমে করোনা গ্রাফের এই রেকর্ড পতন অত্যন্ত আশাজনক। এদিকে আজই তড়িঘড়ি শিশুদের কোভ্যাক্সিনের অনুমদন দিয়েছে ড্রাগ কন্ট্রোলার অব ইন্ডিয়া।
রেকর্ড কমল মহারাষ্ট্রে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ
করোনা সংক্রমণ যেখানে মারাত্মক আকার নেবে বলে মনে করা হচ্ছিল। কিন্তু গবেষকদের সেই আশঙ্কা উড়িয়ে করোনা গ্রাফ ক্রমশ নিম্নমুখী হচ্ছে। ২০ হাজারের নীচে েনমে গিয়েছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ। মহারাষ্ট্রে তো রেকর্ড কমেছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে মাত্র ১৭৩৬ জন করোনা ভাইরাসে আক্রকান্ত হয়েছেন। মারা গিয়েছেন মাত্র ৩৬ জন। করোনা ভাইরােসর সংক্রমণে বারবার শীর্ষে থেকেছে মহারাষ্ট্র। কেরল এবং মহারাষ্ট্র এই দুটি রাজ্যে করোনা সংক্রমণ গত ২ ওয়েভেই ছিল শীর্ষ। সেখানে এতটা কমে আসা করোনা গ্রাফ আশা জাগাচ্ছে তাতে কোনও সন্দেহ নেই।
কেরলেও কমছে করোনা সংক্রমণ
মহারাষ্ট্রের
মত
কেরলেও
করোনা
ভাইরাসের
সংক্রমণ
কমতে
শুরু
করেছে।
গত
২৪
ঘণ্টায়
কেরলে
করোনা
ভাইরাসে
সংক্রমিত
হয়েছেন
৬,৯৯৬
জন।
গত
২৪
ঘণ্টায়
করোনা
ভাইরাসে
আক্রান্ত
হয়ে
মারা
গিয়েছেন
৮৬
জন।
করোনা
ভাইরাসের
সংক্রমণ
গত
২
দফাতেই
ভয়াবহ
আকার
নিয়েছিল
মহারাষ্ট্রে।
সেকেন্ড
ওয়েভের
ধাক্কা
সামলে
ওঠার
পরেই
করোনা
ওনাম
উৎসবের
পরে
ফের
করোনা
ভাইরাসের
সংক্রমণ
কেরলে
ভয়াবহ
আকার
নিয়েছিল।
১০
অক্টোবর
পর্যন্ত
কেরলে
দৈনিক
করোনা
ভাইরাসে
আক্রান্তের
সংখ্যা
১০
হাজারের
উপরে
ছিল।
কেরলের
তিন
েজলায়
সংক্রমণ
এখনও
পর্যন্ত
সর্বাধিক
বলে
জানা
গিয়েছে।
সবচেয়ে
বেশি
আক্রান্ত
এর্নাকুলামে।
তারপরেই
রয়েছে
তিরুঅনন্তপূরম
এবং
কোঝিকোড়ে।
দেশে কমছে করোনা সংক্রমণ
গোটা দেশে করোনা সংক্রমণ উল্লেখ যোগ্য হারে কমতে শুরু করেছে। কমেছে দৈনিক মৃতের সংখ্যাও। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৪ হাজারের কিছু বেশি মানুষ। মারা গিয়েছেন ২২৪ জন। অথচ অক্টোবর মাসেই করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ চরম আকার নেবে বলে সতর্ক করেছিলেন গবেষকরা। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ভয়াবহ আকার নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পরিসংখ্যান বলছে ঠিক তার উল্টো টা। কাজেই কিছুটা হলেও স্বস্তিতেরয়েছে।
শিশুদের করোনা টিকার অনুমোদন
তবে করোনা সংক্রমণ ভয়াবহ আকার না নিলেও সতর্ক থাকতে বলছেন চিকিৎসকরা। বিশেষ করে শিশুদের নিয়ে উৎসবের আনন্দে গা ভাসানো থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা। আজই শিশুদের করোনা টিকার জরুরি কালীন অনুমোদন দিয়েছে ড্রাগ কন্ট্রোলার। কোভ্যাক্সিনের ২ থেকে ১৭ বছর বয়সীদের করোনাটিকার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। শিশুরাই করোনার থার্ড ওয়েভে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হবেন বলে জানা সতর্ক করেছিলেন গবেষকরা।