মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচন ২০১৯ : '৩৭০ ধারা ফিরিয়ে আনুক দেখি বিরোধীরা', চ্যালেঞ্জ নরেন্দ্র মোদীর
মারাঠাভূমে ক্রমাগত চড়ছে ভোট যুদ্ধের পারদ। আগামী ২১ অক্টোবর রণ দামামা বাজিয়ে মহারাষ্ট্র মেতে থাকবে বিধানসভা নির্বাচনে। ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের পর দেশে বিজেপির জমি শক্ত হয়েছে নাকি
মারাঠাভূমে ক্রমাগত চড়ছে ভোট যুদ্ধের পারদ। আগামী ২১ অক্টোবর রণ দামামা বাজিয়ে মহারাষ্ট্র মেতে থাকবে বিধানসভা নির্বাচনে। ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের পর দেশে বিজেপির জমি শক্ত হয়েছে নাকি, কংগ্রেস সহ বিরোধী শিবিরের দিকে জনমত ঝুঁকছে, তার উত্তর দেবে এই রাজ্য নির্বাচন। কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার, তিন তালাক সহ 'মোদী ২.০' সরকারের একাধিক সিদ্ধান্তের পর এবার মারাঠাভূমের নির্বাচনে গেরুয়া শিবির কতটা সাফল্য পায় সেদিকে নজর সমস্ত মহলের। আর আজ ভোট-পারদ চড়িয়ে মহারাষ্ট্রের নির্বাচনী মঞ্চে বক্তব্য রেখেছেন মোদী ।
৩৭০ নিয়ে বিরোধীদের চ্যালেঞ্জ মোদীর
মহারাষ্ট্রের জলগাঁওতে এদিন প্রধানমন্ত্রী মোদী এক নির্বাচনী সভায় ফের একবার কংগ্রেস সহ বিরোধীদের একহাত নেন। তিনি বলেন, ' এই নেতারা যাঁরা কুমিরাশ্রু বইয়ে মানুষকে বোকা বানাতে চাইছেন , তাঁরা কি ফিরিয়ে আনতে পারবেন ৩৭০ ধারা কাশ্মীরে? ভারতের জনতা তাঁদের কি সেই অনুমতি দেবে? ভারতীয়রা কি এটা মেনে নেবে? আমি চ্যালেঞ্জ করছি বিরোধীদের, যে তাঁরা নিজের ইস্তেহারে ৩৭০ ধারা ফিরিয়ে আনা নিয়ে ঘোষণা করুন। '
বোমা ফাটালেন মোদী!
৩৭০ ধারা ইস্যুতে রীতিমতো তোপ দেগে মহারাষ্ট্র নির্বাচনের পারদ আজ চড়িয়ে দিয়েছেন মোদী। তাঁর চাণক্যনীতিতে ভর করে মোদী এদিন মহারাষ্ট্রের বুকে দাঁড়িয়ে বলেন, ' জম্মু আর লাদাখ আমাদের জন্য শুধু একটা জমি জায়গা নয়, এটা আমাদের জন্য ভারতের মুকুট। নিরাপত্তার কারণে আমরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছি। সেখানে স্বাভাবিক পরিস্থিতি বজায় রাখতে সর্বোতভাবে চেষ্টা করেছি আমরা। য়েখানে ওই এলাকা ঘিরে রেখেছে সমস্ত ধরনের নেতিবাচক শক্তি। '
বাল্মিকী সম্প্রদায়ের অধিকার
এদিন মহারাষ্ট্র নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে ফের একবার হিন্দুত্ব কার্ডকেই তুরুপের তাস করেছেন নরেন্দ্র মোদী। এদিন তিনি বলেন, শুধুমাত্র ৩৭০ ধারাই নয় বাল্মিকী সম্প্রদায় ( যাঁরা ঋষি বাল্মিকীর ভক্ত) এর মানুষদেরও অধিকার দিয়ে সমস্ত রকমের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করেছে বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার।
[
ভোটের
মুখে
বড়সড়
ভাঙন
কংগ্রেসে,
হেভিওয়েট
দুই
নেতা
যোগদান
করলেন
বিজেপিতে]
[নোটবন্দি, জিএসটিতে সংকটে গরিবরা, ভারতের উন্নয়নের বৃদ্ধি কমাল বিশ্বব্যাঙ্ক]