করোনার আর-ভ্যালু আরও কমল! তৃতীয় ঢেউ কবে শীর্ষে পৌঁছবে, হিসেব কষে দিন জানাল মাদ্রাজ আইআইটি
গত কয়েকদিন ধরে সারা দেশে করোনা (Coronavirus) আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিন ৩ লক্ষের ওপরেই ঘোরাফেরা করছে। মধ্যে কেরলে আক্রান্তের সংখ্যা কমে ফের বাড়তে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে মাদ্রাজ (madras) আইআইটির (iit) গবেষণা বলছে,
গত কয়েকদিন ধরে সারা দেশে করোনা (Coronavirus) আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিন ৩ লক্ষের ওপরেই ঘোরাফেরা করছে। মধ্যে কেরলে আক্রান্তের সংখ্যা কমে ফের বাড়তে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে মাদ্রাজ (madras) আইআইটির (iit) গবেষণা বলছে, দেশে করোনার তৃতীয় ঢেউ (third wave) এখনও শীর্ষে পৌঁছয়নি। তবে ফেব্রুয়ারির (february) ৬ তারিখ নাগাদ তা শীর্ষে পৌঁছবে বলেই জানাচ্ছে সেখানকার গবেষণা।
কমেছে আর-ভ্যালু
মাদ্রাড
হাইকোর্টের
গবেষণা
জানিয়েছে
দেশে
করোনার
আর-ভ্যালু
কমেছে।
এই
আর-ভ্যালুই
বলে
দেয়,
কতটা
তাড়াতাড়ি
ভাইরাস
ছড়াচ্ছে।
সহজভাবে
বলতে
গেলে
আর-ভ্যালুর
অর্থ
হল
একজন
সংক্রমিত
কতজনকে
আক্রান্ত
করতে
পারে।
১৪-২১
জানুয়ারির
সপ্তাহে
আর
ভ্যালু
গিয়ে
দাঁড়িয়েছে
১.৫৭-এ।
১
জনের
নিরিখে
বিষয়টি
বোঝানো
সহজ
না
হলেও,
১০০
জনের
নিরিখে
বলা
যায়,
১০০
জন
সংক্রমিত
করবে
১৫৭
জনকে।
২৫-৩১
ডিসেম্বর
এই
আর-ভ্যালু
ছিল
২.৯।
এরপরেই
তা
বাড়তে
শুরু
করে।
১-৬
জানুয়ারি
আর-ভ্যালু
ছিল
৪।
যা
এই
সময়ের
মধ্যে
সব
থেকে
বেশি।
তবে
পরের
সপ্তাহ
অর্থাৎ
৭-১৩
জানুয়ারি
আর-ভ্যালু
ছিল
২.২।
দেশের মেট্রো শহরগুলির আর-ভ্যালু
আইআইটির
গবেষণা
থেকে
পাওয়া
তথ্য
অনুযাযীয়
কলকাতার
আর-ভ্যালু
০.৫৬।
এরপরেই
রয়েছে
মুম্বই,
সেখানকার
আর-ভ্যালু
০.৬৭।
দিল্লিতে
আর-ভ্যালু
০.৯৮
এবং
চেন্নাইয়ে
আর-ভ্যালু
১.২।
যখনই
আর-ভ্যালু
১-এর
নিচে
চলে
যায়,
তখন
মহামারীর
শেষ
বলে
ধরে
নেওয়া
হয়।
কলকাতা
ও
মুম্বইয়ের
আর-ভ্যালু
থেকে
থেকে
গবেষকরা
বলেছেন,
সেখানকার
সংক্রমণ
শীর্ষ
থেকে
দূরে
সরে
গিয়েছে।
এই
দুই
শহরের
বর্তমান
পরিস্থিতিকে
মহামারী
বলা
যাবে
না।
কিন্তু
দিল্লিতে
তা
একের
খুব
কাছে
এবং
চেন্নাইয়ে
তা
একের
ওপরে
রয়েছে।
৬ ফেব্রুয়ারি শীর্ষে পৌঁছতে পারে সংক্রমণ
মাদ্রাজ
আইআইটির
গবেষণায়
বলা
হয়েছে,
দেশে
এইদফায়
করোনার
সংক্রমণ
শীর্ষে
পৌঁছতে
এখনও
বেশ
কয়েকদিন
সময়
লাগবে।
৬
ফেব্রুয়ারি
নাগাদ
সংক্রমণ
শীর্ষে
পৌঁছতে
পারে
বলেই
মনে
করছেন
তাঁরা।
এর
আগে
মাদ্রাজ
আইআইটির
গবেষণায়
বলা
হয়েছিল
সংক্রমণ
শীর্ষে
পৌঁছতে
পারে
১-১৪
ফেব্রুয়ারির
মধ্যে।
আইআইটি
মাদ্রাজের
গণিত
বিভাগ
এবং
অধ্যাপক
নীলেশ
এস
উপাধ্যায়
এবং
অধ্যাপক
এস
সুন্দরের
নেতৃত্বে
এই
হিসেবটি
তুলে
ধরা
হয়েছে।
যা
কম্পিউটেশনাল
মডেলের
ওপরে
ভিত্তি
করে
করা
হয়েছে।
ভারতের করোনা পরিস্থিতি
এদিন সকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে ৩৩৩,৫৩৩ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। ৫২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই মুহূর্তে দেশে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২১৮৭২০৫ জন। সক্রিয়তার হার ৫.৫৭ শতাংশ। সুস্থতার হার ৯৩.১৮%। এখনও পর্যন্ত সারা দেশে মৃত্যু হয়েছে ৪৮৯৪০৯ জনের। মৃত্যুর হার ১.২৫%।