প্রয়াত মধ্যপ্রদেশের রাজ্যপাল লালজি ট্যান্ডন! রাজনৈতিক মহলে শোকের ছায়া
প্রয়াত মধ্যপ্রদেশের রাজ্যপাল লালজি ট্যান্ডন। এদিন সকালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। লখনৌ-এর মেদান্ত হাসপাতালে তাঁকে ভেন্টিলেটরে রাখা হয়েছিল বেশ কয়েকদিন। ১১ জুন তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছি
প্রয়াত মধ্যপ্রদেশের রাজ্যপাল লালজি ট্যান্ডন। এদিন সকালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। লখনৌ-এর মেদান্ত হাসপাতালে তাঁকে ভেন্টিলেটরে রাখা হয়েছিল বেশ কয়েকদিন। ১১ জুন তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। এদিন সকালে ট্যান্ডন পুত্র আশুতোষ টুইট করে মৃত্যু সংবাদ দেন।
গুরুতর অসুস্থ নির্মলা মিশ্র, ভর্তি দক্ষিণ কলকাতার হাসপাতালে! উদ্বিগ্ন শিল্পী, অনুরাগীরা
১১ জুন থেকে হাসপাতালে ভর্তি
১১ জুন লালজি ট্যান্ডনকে লখনৌ-এর মেদান্ত হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। হাসপাতালে ভর্তির সময় প্রস্রাবে অসুবিধা ছিল তাঁর। পরে পরীক্ষায় লিভার ও প্রস্রাবে সংক্রমণ ধরা পড়ে।
১৬ জুলাই থেকে অবস্থার অবনতি
১৬ জুলাই থেকে লালজি ট্যান্ডনের অবস্থার অবনতি ঘটে। তাঁকে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়। ফুসফুস, কিডনি, লিভার, কোনওটাই ঠিক মতো কাজ করছিল না গত কয়েকদিন।
উত্তর প্রদেশের রাজ্যপালকে বাড়তি দায়িত্বে আনন্দিবেন
মধ্যপ্রদেশেরক রাজ্যপাল অসুস্থ হয়ে পড়ার পর থেকে উত্তর প্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দিবেন প্যাটেলকে মধ্যপ্রদেশের বাড়তি দায়িত্ব দেওয়া হয়।
লালজি ট্যান্ডনের রাজনৈতিক জীবন
লখনৌতে
তাঁর
বড়
হয়ে
ওঠা।
আরএসএস
ও
জন
সংঘের
সান্নিধে
এসেছিলেন
তিনি।
পরবর্তীতে
তিনি
বিজেপিতে
যোগ
দেন।
যদিও
সমাজের
সব
অংশের
সঙ্গে
তাঁর
যোগাযোগ
ছিল।
১৯৭০-এর
দশকে
কর্পোরেটর
হিসেবে
কাজ
শুরু
করেন।
প্রায়
একদশক
পরে
উত্তরপ্রদেশ
বিধান
পরিষদের
সদস্য
হয়েছিলেন।
তবে
তাঁর
রাজনীতি
বদলে
যায়
অটলবিহারী
বাজপেয়ী
১৯৯১
সালে
লখনৌ
থেকে
নির্বাচনে
প্রতিদ্বন্দ্বিতা
করার
সিদ্ধান্ত
নেওয়ার
সময়
থেকে।
বাজেপেয়ীর
নির্বাচনী
ম্যানেজার
থেকে
পরে
তিনি
অসুস্থ
হয়ে
পড়ায়
২০০৯
সালে
লখনৌ
থেকে
প্রতিদ্বন্দ্বিতা
করেন।
১৫
তম
লোকসভা
নির্বাচনে
লখনৌ
থেকে
কংগ্রেসের
রীতা
বহুগুনা
যোশীকে
প্রায়
৪০
হাজার
ভোটে
হারিয়ে
দেন
তিনি।
২০১৪ সালে তাঁকে টিকিট না দিয়ে রাজনাথ সিং-এর রাস্তা পরিষ্কার করে দেওয়া হয়।
২০১৮ থেকে রাজ্যপালের দায়িত্বে
অটল ঘরানার এই নেতাকে নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহরা রাজ্যপালের দায়িত্ব দেন ২০১৮-র অগাস্টে। বিহারের রাজ্যপাল করা হয় তাঁকে। ২০১৯-এর তাঁকে মধ্যপ্রদেশের দায়িত্ব দিয়ে পাঠানো হয়।