আজম খানের বিতর্কিত মন্তব্যের জের! ব্যবস্থা নিয়ে লোকসভার স্পিকারের হাতে দায়িত্ব দিতে তৎপরতা
বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে সমাজবাদী পার্টি সাংসদ আজম খানের শাস্তির দাবিতে উত্তাল হল সংসদ। সরকার কিংবা বিরোধী, সবপক্ষের মহিলা সাংসদরা আজম খানের মন্তব্যেরপ্রতিবাদ করেন।
বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে সমাজবাদী পার্টি সাংসদ আজম খানের শাস্তির দাবিতে উত্তাল হল লোকসভা। সরকার কিংবা বিরোধী, সবপক্ষের মহিলা সাংসদরা আজম খানের মন্তব্যের প্রতিবাদ করেন। লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লা বিষয়টি নিয়ে সর্বদল বৈঠকের ডাক দিয়েছেন। অধ্যক্ষ বলেছেন, তারপরেই আজম খানকে নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এদিকে স্পিকার যাতে আজম খানের বিরুদ্ধে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, তারজন্য প্রস্তাব পাশ করতে তোড়জোড় চলছে।
আজম খানের বিতর্কিত মন্তব্য
বৃহস্পতিবার
লোকসভা
তিনতালাক
বিল
নিয়ে
আলোচনায়
অংশ
নিয়েছিলেন
আজম
খান।
এই
সময়
কেন্দ্রী
মন্ত্রী
মোক্তার
আব্বাস
নাকভির
কথা
আজম
খান
বলেন,
বিষয়
থেকে
বিচ্ছিন্ন
হবেন
না।
এই
সময়
সাংসদ
রমা
বেদী
বলেন,
এদিন
ওদিক
না
তাকিয়ে
আসনের
দিকে(
অধ্যক্ষের
দিকে)
তাকিয়ে
বলুন।
এই
সময়
আজম
খান
বিতর্কিত
মন্তব্যটি
করেন।
তারপরেই
লোকসভায়
শোরগোল
শুরু
হয়ে
যায়।
যদিও
রমা
দেবী
বলেন,
তিনি
আজম
খানের
ছোট
বোনের
মতো।
তিনি
দাবি
করেন,
খানের
মন্তব্য
রেকর্ড
থেকে
বাদ
দেওয়া
হোক।
'জনপ্রতিনিধিদের কলঙ্ক'
শুক্রবারও
বিষয়টি
নিয়ে
শোরগোল
চলতে
থাকে।
জিরো
আওয়ারে
কেন্দ্রীয়
মন্ত্রী
স্মৃতি
ইরানি
বলেন,
আজম
খানের
মন্তব্য
পুরুষ-সহ
সব
জনপ্রতিনিধির
কলঙ্ক।
এই
মন্তব্যে
প্রেক্ষিতে
চুপ
করে
দর্শকের
মতো
বসে
থানা
যায়
না
বলেও
মন্তব্য
করেন
তিনি।
এক
যোগে
সবার
বলা
উচিত,
এটা
গ্রহণযোগ্য
নয়।
ইরানিকে
সমর্থন
করে
আইনমন্ত্রী
রবিশঙ্কর
প্রসাদ
বলেন,
আজম
খান
এই
বক্তব্যের
জন্য
নিজের
থেকে
ক্ষমা
চান।
অথবা
সংসদ
থেকে
তাঁকে
বহিষ্কার
করা
হোক।
নির্বাচনী প্রচারে নিষেধাজ্ঞা
এর আগেও আজম খান বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন। লোকসভা ভোটের আগে অভিনেত্রী জয় প্রদার প্রতিও কটূক্তি করেছিলেন আজম খান। বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে নির্বাচন কমিশন আজম খানের প্রচারের ওপর ৭২ ঘন্টার নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। যদিও তাতেও শুদ্ধ হননি আজম খান।
উত্তর প্রদেশের রামপুর আসন থেকে একলক্ষেরও বেশি ভোটে আজম খান হারিয়েছিলেন জয়া প্রদারে।