মেঘালয়ে কত মানুষের বাড়িতে এলপিজি সংযোগ, জানলে চমকে যাবেন
রাজ্যের মাত্র ২৯ শতাংশ মানুষ এলপিজির আওতায় রয়েছেন। যা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন। এমনটাই জানিয়েছেন, এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত রাজ্য পর্যায়ের কর্তা এসএস থ্যাঙ্কইউ।
রাজ্যের মাত্র ২৯ শতাংশ মানুষ এলপিজির আওতায় রয়েছেন। যা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন। এমনটাই জানিয়েছেন, এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত রাজ্য পর্যায়ের কর্তা এসএস থ্যাঙ্কইউ। জ্বালানির অন্য উৎস থাকায় রাজ্যে এলপিজির সংযোগ কম বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। রাজ্যের বয়স্ক মানুষেরা এলপিজির থেকে কেরোসিন ব্যবহার পছন্দ করেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
তিনি বলেছেন, রাজ্যে কাজ করা তেল কোম্পানিগুলি দারিদ্রসীমার নিচে থাকা পরিবারগুলির জন্য এলপিজি সংযোগ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দেওয়া টার্গেট পূরণ করার ব্যাপারে যথেষ্টই ভয়ে রয়েছে।
ফ্রি এলপিজি সংযোগ পেতে গেলে বিপিএল পরিবারগুলিকে এলপিজি ডিস্ট্রিবিউটরের কাছে আাবেদন জানাতে হবে। দারিদ্রসীমার নিচে থাকা পরিবারের মহিলা সদস্যের নামে এই সংযোগ দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনার অধীনে এই প্রকল্প চালু রয়েছে। তবে সেই বিপিএল পরিবারকে এটাই নির্দিষ্ট করতে হবে, যাতে পরিবারের তরফে কাঠ, ঘুটে কিংবা কয়লার মতো অস্বাস্থ্যকর জ্বালানি ব্যবহার করবেন না।
ফ্রি এলপিজি সংযোগ পেতে গেলে বিপিএল পরিবারের কোনও মহিলার সর্বনিম্ন বয়স হতে হবে কমপক্ষে ১৮ বছর। থাকতে হবে রেশন কার্ড। থাকতে হবে ফটো আইডেনটিকি কার্ড, আধার কার্ড। মেঘালয়ের বাসিন্দার ক্ষেত্রে বিপিএল সার্টিফিকেটও থাকতে হবে।