১৭ মে-র পর 'জোন' নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত! কোন রাজ্য এবার কোনপথে হাঁটতে চাইছে
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ইতিমধ্যেই রেড জোনের মধ্যেও একাধিক তালিকা ভাগ করে দিয়েছে। অন্যদিকে, বাকি রাজ্যগুলি এবার রেড, গ্রিন, অরেঞ্জ জোন নিয়ে নতুনভাবে ভাবনা চিন্তা করছে। ১৭ মের পরবর্তী পর্যায়ে গিয়ে বিভিন্ন রাজ্যে কী পরিস্থিতি হতে পারে, তার কিছু তথ্য উঠে আসছে।
কর্ণাটক , তেলাঙ্গানার পরিস্থিতি
২৯ মে পর্যন্ত তেলাঙ্গানায় লকডাউন ঘোষিত রয়েছে। তবে আইটি অফিসগুলিকে সেখানে আস্তে আস্তে সচল করার চেষ্টা চলছে। একই পরিস্থিতি কর্ণাটকেও। ১৭ মের পর থেকে কর্ণাটকে রেস্তোরাঁ ও জিম খুলে দেওয়ার উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। এক্ষেত্রে 'জোন' গুলি নিয়ে পুর্নর্বিবেচনা হবে বলে খবর।
পর্যটনে জোর
কেরল চেয়েছে মেট্রো থেকে শুরু করে দেশের অভ্যন্তরণে বিমান পরিষেবা রেল ।যোগযোগ সচল রাখতে। হিমাচল প্রদেশ চাইছে পর্যটন শিল্পকে সেখানে চাঙ্গা করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে অর্থনৈতিক দিকগিলি উন্মোচন করতে। কনটেইনমেন্ট জোন বাদে বাকি অংশ খুলে দেওয়ার পক্ষে দিল্লি ও অন্ধ্রপ্রদেশ।
বাণিজ্যনগরীর পরিস্থিতি
দেশের অন্যতম বড় বাণিজ্যকেন্দ্র মহারাষ্ট্র ও গুজরাত। দুটি রাজ্যই চাইছে ব্যবসার রাস্তা বন্ধ না করতে। তাই গুজরাতে আমেদাবাদ বাদে বাকি অংশে ধীরে ধীরে কারখানা খোলার জন্য চেষ্টা করছে সরকার। অন্যদিকে মহারাষ্ট্রেও একই পরিস্থিতি।
বিহার থেকে উত্তরপ্রদেশের কী পরিস্থিতি
এদিকে, দেশের বিভিন্ন রাজ্যে স্কুল খোলার উপর চাপ বাড়ছে। তামিলনাড়ু জানিয়ে দিয়েছে যে জুনের প্রথম সপ্তাহ থেকেই তারা স্কুল খুলতে চায়। অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে লকডাউন বাড়ানোর ক্ষেত্রে অন্যদিকে উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার চিন্তিত। বিহার, ওড়িশা, ঝাড়খন্ড চাইছে লকডাউন আরও শক্ত হোক ওই রাজ্য়গুলিতে, কারণ সেখানে ক্রমেই বাড়ছে করোনায় আক্রান্তের ঘটনা ।
বাংলার পরিস্থিতি
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে অনুযোগের সুরেই মমতা বলেছিলেন যে, যেখানে আন্তর্জাতিক সীমান্ত খোলা হচ্ছে, বিদেশ থেকে মানুষদের নিয়ে আসা হচ্ছে, সেখানে লকডাউন বাড়িয়ে লাভ কি? বুধবারও তিনি বলেন যে দোকানপাট খুলে দেওয়ার পক্ষে তিনি রয়েছেন।
করোনা ভাইরাস কোনওদিনই যাবেনা এইচআইভির মতো! এবার সতর্কবার্তা হু-এর