বিহারে অনুসরণ করা হবে মনিপুর মডেল, ইঙ্গিত এলজেপির
বিহারে অনুসরণ করা হবে মনিপুর মডেল, ইঙ্গিত এলজেপির
বিহারে মনিপুর মডেল অনুসরণ করতে চায় এলজেপি। এমনটাই ইঙ্গিত করেছে তারা। ২০১৭-র নির্বাচনেই একাই লড়াই করেছিল এলজেপি। পরে বিধায়করা বিজেপি সরকারে যোগ দেয়। রবিবারে বৈঠকে বসে এলজেপির সংসদীয় দল।
মনিপুরে এলজেপি
মনিপুরে এলজেপি ১১ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ১ টি আসনে জয় পায়। ২০১৪-র জম্মু ও কাশ্মীর এবং ২০১৯-এ ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে এলজেপি একাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। যদিও তারা সেই সময় এনডিএ-তেই ছিল।
বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা
এনডিএ-র সহযোগী থেকেও বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চায় এলজেপি। যেখানে এলজেপি ইতিমধ্যেই জানিয়েছে, জেডিইউ-এর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও, বিজেপির বিরুদ্ধে কোনও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে না।
এলজেপির দাবি ছিল ৪২ আসন
বিহার বিধানসভায় ২৪৩ আসন রয়েছে। এর মধ্যে ৪২ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চেয়েছিল তারা। কিন্তু তা মানেনি জেডিইউ। ফলে এলজেপি ১৪৩ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এলজেপির স্লোগান হল শত্রুতা নেই মোদীর সঙ্গে, ছাড়ব না নীতীশকে।
রবিবার বিজেপি, জেডিইউ বৈঠক
এদিকে আসন সমঝোতা চূড়ান্ত করতে রবিবার বিজেপির সংসদীয় বোর্ড এবং জেডিইউ বৈঠকে বসে।
বৃহস্পতিবার অমিত শাহ ও নাড্ডার সঙ্গে বৈঠক করেন চিরাগ
বৃহস্পতিবার এলজেপি নেতা চিরাগ পাসোয়ান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে দিল্লিতে বৈঠক করেন। তাঁদের মধ্যে আসন সমঝোতা নিয়ে কথা হয় বলে জানা গিয়েছে। এলজেপি জানিয়েছে, ভোটের পর তাদের মুখ্যমন্ত্রী প্রার্থীকে সমর্থন করবে।
বিহার বিধানসভার নির্বাচন ৩ পর্যায়ে
অক্টোবর ও নভেম্বর মিলিয়ে বিহার বিধানসভার নির্বাচন। এই নির্বাচন হবে ৩ টি পর্যায়ে। ২৮ অক্টোবর, ৩ ও ৭ নভেম্বর ভোট হবে। ভোট গণনা হবে ১০ নভেম্বর।
শুভেন্দু-গড়কে টার্গেট বিজেপির, পরিবর্তনের মাটিতে বিস্তারের চেষ্টায় মুকুল-দিলীপরা