লাদাখে ভারত-চিন ১৪ ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠকের শেষে কী উঠে এল! সীমান্তে উদ্বেগ অব্যাহত
লাদাখ সংঘাত নিয়ে ১৪ ঘণ্টার বৈঠকের পর ফের মিললনা রফাসূত্র
মস্কো বৈঠকেই ঠিক হয়েছিল যে , ভারত ও চিনের মধ্যে আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে। রাষ্ট্রনেতা পর্যায়ে না হলেও, সেনা পর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা করে যেতে হবে। সেই মতো মলডোর ম্যারাথন বৈঠক ১৪ ঘণ্টা ধরে চলল। শেষে কী উঠে এল দেখে নেওয়া যাক।
বৈঠক ও লাদাখ
মলডোতে ১৪ ঘণ্টা ধরে চলেছে কর্পস কমান্ডার পর্যায়ের সেনা অফিসারদের বৈঠক। তবে এই দীর্ঘ বৈঠকের পর দুই তরফ সেভাবে কোনও রফাসূত্র বের করতে পারেনি। এদিনের বৈঠকে , ভারতের সেনার সঙ্গে হাজির ছিলেন বিদেশমন্ত্রকের এক প্রতিনিধি।
বৈঠকের ফলাফল
এদিন বৈঠকের পর , যাবতীয় তথ্য দিল্লিকে জানাতে চলেছে সেনা। সঙ্গে বিদেশমন্ত্রকের প্রতিনিনিধিও একটি রিপোর্ট দিল্লির কাছে পাঠাবেন বলে সূত্রের দাবি। উল্লেখ্য, ১৪ কর্পস কমান্ডারের প্রধান হিসাবে আগামী মাসেই জায়গা নেবেন পিজিকে মেনন। এদিবনের বৈঠকে ভারতের তরফের প্রতিনিধি হিসাবে তিনিও ছিলেন।
কোন বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে?
এযাবৎকালে চিন-ভারত আলোচনায় বারবার উঠে এসেছে ডিসএনগেজমেন্টের বার্তা। এবারের বৈঠকেও তাইই ঘটেছে। বারবার বলা হয়েছে, যাতে তাড়াতাড়ি ডিসএনগেজমেন্টের রাস্তা চিন বেছে নেয়। এদিকে, চিন নিজের অবস্থানে অনড়। ফলে এমন এক জায়গা থেকে আরও দুই বার লাদাখে দুপক্ষের বৈঠকের ডাক দেওয়া হয়েছে।
চিনের আগ্রাসী আস্ফালন বহুদিনের পুরনো প্রস্তুতি
বিশ্বের অন্যতম তাবড় 'জিও পলিটিক্যাল ইন্টালিজেন্স প্লাটফর্ম' হল 'স্টার্টফর', তাদের তরফে প্রকাশিত হতে চলা একটি রিপোর্ট দেখা গিয়েছে, চিন কার্যত ৩ বছর আগে থেকেই ভারত কে টার্গেটে রেখেছে। আর তিন বছর আগেই ২০১৭ সালের ডোকলাম সংঘাত হয়। মনে করা হচ্ছে, নয়া চিনা আস্ফালনের নেপথ্যে ডোকলামের যোগসূত্র রয়েছে।
বিহারের নির্বাচনী লড়াই থেকে ওয়াকওভার সপা-র, আরজেডিকে সমর্থন করে বিজেপিকে প্যাঁচে ফেলার সঙ্কল্প