কুম্ভমেলা থেকে ধীরে ধীরে সরে আসছে একের পর এক আখাড়া, বহু সন্ন্যাসীর মধ্যে করোনা উপসর্গ ঘিরে চাঞ্চল্য
হরিদ্বারের কুম্ভমেলায় সন্ন্যাসীদের ১৩ টি আখাড়া অংশ নেয়। এবছরেও সেখানে একাধিক আখাড়া থেকে সাধুরা যোগদান করতে শুরু করেছেন। তবে ১৪ এপ্রিল মেষ সংক্রান্তিতে শাহি স্নানের পর থেকে এই আখাড়ার একাধিক সাধুদের মধ্যে করোনার প্রভূত উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। অন্যদিকে একাধিক আখাড়ার নামী সন্ন্যাসীদের ৬৮ জন কোভিড পজিটিভ হন। আর তা ঘটে এপ্রিলের ৫ তারিখ থেকে ১৪ তারিখের মধ্যে। এরপরই বিভিন্ন আখাড়া কুম্ভমেলা থেকে নিজেদের সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে।
এদিকে
উত্তরাখণ্ডে
একটি
জায়গায়
২০০
জনের
জমায়েত
নিয়ে
বহু
বিধি
লাগু
করা
হয়েছে।
যেকোনও
জায়গায়
২০০
জনের
বেশি
জমায়েতকে
নিষিদ্ধ
করা
হয়েছে।
তবে
পুলিশের
এই
পদক্ষেপের
আওতা
থেকে
বাদ
রাখা
হয়েছে
কুম্ভ
মেলাকে।
এদিকে,
হু
হু
করে
কুম্ভ
মেলা
ঘিরে
কোভিড
আতঙ্ক
ছাড়াচ্ছে।
এম
পরিস্থিতিতে
সাধুদের
অন্যতম
বড়
আখাড়া
নিরঞ্জনী
আখাড়া
কুম্ভমেলা
থেকে
আপাতত
বেরিয়ে
যাওয়ার
সিদ্ধান্ত
নিয়েছে।
একই
সিদ্ধান্ত
নিয়েছে
তপোনিধি
আনন্দ
আখাড়াও।
এদিকে,
কুম্ভমেলার
অন্যতম
অংশ
ছিল
নীরঞ্জনী
আখাড়া।
মধ্যপ্রদেশের
এই
বিখ্যাত
সাধু
খাড়ার
অন্যতম
প্রসিদ্ধ
ব্যাক্তিত্ব
কোভিডে
আক্রান্ত
হয়ে
প্রয়াত
হন।
বহুদিন
ধরে
এক
প্রাইভেট
হাসপাতালে
তাঁর
চিকিৎসা
চলছিল।
তারপরই
তাঁর
মৃত্যু
হয়।
এদিকে,
আরও
ওক
নামী
সন্ন্যাসী
তথা
অখিল
ভারতীয়
আখাড়া
পরিষদের
প্রেসিডেন্ট
নরেন্দ্র
গিরিও
অসুস্থ
বলে
খবর।
ঋষিকেশের
এইমসে
তাঁর
কোভিড
চিকিৎসা
চলছে
বলে
খবর।
এদিকে
কর্ণাটক
সরকার
এমন
এক
পরিস্থিতিতে
কুম্ভমেলা
থেকে
সেরাজ্যে
আসা
সমস্ত
পূর্ণ্যার্থীদের
আইসোলেশনে
রেখে
কোভিড
টেস্ট
করার
নির্দেশ
দিয়েছে।