২৭ এ সেপেম্বরের কৃষক বনধে রাস্তা ঘাট শুনশান থাকবে কেরলে
২৭ এ সেপেম্বরের কৃষক বনধে রাস্তা ঘাট শুনশান থাকবে কেরলে
প্রথম থেকেই কৃষক আন্দোলনকে সম্পূর্ণ সমর্থন করে আসছে বামেরা। কেরলে ক্ষমতাসীন বাম গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট (এলডিএফ) এবং বিরোধী কংগ্রেস দু'তরফেই সমর্থণ রয়েছে কৃষি বিল বিরোধী কৃষকদের এই বনধে। কৃষকদের বিভিন্ন ইউনিয়নের ডাকা ভারত বন্ধকে সমর্থন করায়, কেরালায় ২৬ সেপ্টেম্বর স্বাভাবিক জীবন বিঘ্নিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এলডিএফের আহ্বায়ক এ বিজয়রাঘবন জানিয়েছেন যে এদিন রাজ্যে পুরোপুরি বন্ধ থাকবে এবং ওইদিনে নির্ধারিত ছিল এরকম কিছু পরীক্ষা অন্য দিনে স্থানান্তরিত করা হবে৷
কী বললেন রাজ্যের বাম মুখপাত্র?
এরপরই
বিজয়রাঘবন
সংবাদমাধ্যমকে
বলেন,
কৃষকরা
প্রায়
এক
বছর
ধরে
আন্দোলন
করছে।
কেন্দ্রীয়
সরকার
তাদের
অনুরোধ
বারবার
উপেক্ষা
করছে।
এর
আগে
কখনও
দেশ
কৃষকদের
প্রতি
এমন
উদাসীন
সরকারের
দেখেনি।
আমরা
কৃষকদের
আন্দোলনকে
আন্তরিকভাবে
সমর্থন
করছি৷
তিনি
আরও
বলেন,
সব
দল
এবং
শ্রমিক
সংগঠনের
প্রতি
আহ্বান
জানিয়ে
বন্ধকে
সফল
করতে
হবে।
যদিও
করোনা
বিধ্বস্থ
কেরলের
বেশ
কিছু
বণিক
সংগঠন
এলডিএফকে
এই
মহামারী
পরিস্থিতির
পরিপ্রেক্ষিতে
সম্পূর্ণ
বনধ
না
করে
একটি
প্রতীকী
প্রতিবাদ
করতে
অনুরোধ
জানিয়েছিল৷
কিন্তু
কেরলের
বাম
সরকার
এতে
রাজি
হয়নি৷
তারা
কৃষক
আন্দোলনের
পাশে
তাকার
বার্তা
দিতে
সম্পূর্ণ
লকডাউনের
পথেই
হাঁটার
কথা
বলেছে৷
কী বললেন বিজয় রাঘবন?
বিজয়রাঘবন
সংবাদমাধ্যমকে
আরও
বলেন,
দেশের
কৃষকদের
স্বার্থ
জড়িয়ে
রয়েছে
এই
ধরনের
আন্দোলনকে
সমর্থন
করা
আমাদের
নৈতিক
কর্তব্য।
সাধারণত
রাজ্যে
এই
ধরনের
বিক্ষোভ
সম্পূর্ন
শাটডাউনে
পরিণত
হয়
যা
স্বাভাবিক
জীবনকে
পঙ্গু
করে
দেয়।
সম্মিলিত
কিষাণ
মোর্চার
ব্যানারে
কমপক্ষে
৪০টি
জন
কৃষক
সংগঠন
২৭
সেপ্টেম্বরের
এই
দেশব্যাপী
বনধের
ডাক
দিয়েছে।
কৃষি
বিল
বিরোধী
আন্দোলনকারীদের
বক্তব্য
এই
৪০
সংগঠনের
সমর্থন
তাদের
আন্দোলনকে
আরও
শক্তিশালী
করবে।
বেশ
কিছু
বাম-কংগ্রেসী
ট্রেড
ইউনিয়ন,
ব্যাংক
শ্রমিক
সমিতি,
পরিবহনকারী
সংগঠন
এবং
অন্যান্যরা
তাদের
কৃষকদের
এই
আন্দোলনে
পাশে
থাকার
প্রতিশ্রুতি
দিয়েছে।
কোন জায়গায় কেরলের করোনা সংক্রমণ?
এদিকে দুর্নীতি মুক্ত প্রশাসন গড়তে এই অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকেই কড়া বার্তা দিতে দেখা যায় চন্নিকে। পাঞ্জাবের নয়া মুখ্যমন্ত্রী চন্নি বলেন, ' কোনও ভাবেই রাজ্যে দুর্নীতি সহ্য করা হবে না। যদি কেউ টাকা চায়, আপনি আমাকে কল করুন। আমার ফোন সবসময় চালু থাকে। তরুণদের এগিয়ে আসা উচিত, যিনি ঘুষ চান তাকে ধরুন এবং আমাকে ডাকুন। এদিকে এদিন পাঞ্জাব টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে ডঃ বি আর আম্বেদকর জাদুঘরের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করেন তিনি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সোমবারই পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন বর্ষীান কংগ্রেস নেতা চরণজিৎ। আগামী বিধানসভা ভোটের আগে তিনিই থাকছেন দায়িত্বে।