ভোটের ময়দান ছাড়ো, মন্ত্রী বাড়ি নিয়ে যাও, বিজেপি'র স্পেশাল অফার আপকে, দাবি কেজরির
গুজরাতে সামনেই ভোট। তাই সেখানে প্রচারে ব্যস্ত আপ। আর আপ প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল এই প্রচারে একদম সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। কার্যত নাওয়া খাওয়া ভুলে তিনি গুজরাতের লড়াইয়ে নেমে পড়েছেন। আর এই প্রচারে গিয়ে তিনি এক অদ্ভুত দাবি করেছেন। তিনি বলছেন যে, এখানেও বিজেপি ঘোড়া কেনাবেচার মত কাজ কর্ম শুরু করে দিয়েছিল। এবার আবার ভোটের আগেই। তার সঙ্গে নাকি চুক্তি করতে চেয়েছিল বিজেপি।
কী চুক্তি?
কেজরিওয়াল
দাবি
করেছেন
যে
সত্যেন্দ্র
জৈনকে
ছেড়ে
দেওয়া
হবে
বলে
বিজেপি
তার
সঙ্গে
চুক্তি
করার
চেষ্টা
করে।
তাকে
তখনই
ছেড়ে
দেওয়া
হবে
যখন
আপ
সরে
দাঁড়াবে
গুজরাত
ভোটের
লড়াই
থেকে।
সোজা
কথায়
দেওয়া
নেয়াএ
খেলা।
এই
হাতে
ময়দান
ছাড়ো
ওই
মন্ত্রী
নিয়ে
চলে
যাও
ঘরে।
একইরকম দাবি আগেও
একইরকম দাবি আগেও করেছিলেন আপ প্রধান। সেবার ভোট না থাকলেও এখানেই ডিল করতে চেয়েছিল বিজেপি এমনটাই দাবি করেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সেবার তিনি বলেছিলেন যে, ওই চুক্তি বিজেপি করতে চেয়েছিল মণীশ সিসোদিয়ার সঙ্গে যিনি দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী। তাকে বিজেপি এই কথা বলেছিল যে, যদি তিনি আপকে ধোঁকা দিয়ে তাঁদের দলে যোগ দেন তাহলে তার বিরুদ্ধে এই যে মদের কেলেঙ্কারি নিয়ে তার বিরুদ্ধে যে কেস দেওয়া হয়েছে তা তুলে নেওয়া হবে। শুধু মনীশ সিসোদিয়াকে ঝাঁটা ভুলে হাতে তুলে নিতে হবে পদ্ম। তাহলেই তিনি মুক্ত সমস্ত কিছু থেকে।
কী বলেছিলেন মনীশ সিসোদিয়া?
মনীশ সিসোদিয়া এও বলেছিলেন যে, তাকে এই অফারও বিজেপি দিয়েছিল যে তাকে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর গদিও দেওয়া হবে শুধু একবার তিনি বিজেপির ফাঁদে পা দিন। তাহলেই হবে। এমন ভাবে মহারাষ্ট্রে ভেঙেছে সরকার আবার ঝাড়খণ্ডেও এই চেষ্টা করা হয়েছিল কিন্তু দিল্লির মতই তা বিফলে গিয়েছিল।
কেজরিওয়াল কী বলেছেন?
এই মন্তব্য তখনও কেজরিওয়াল করেছেন যখন তিনি গুজরাতে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অন্যতম মুখ হয়ে উঠেছেন। তিনি বলেন যে গুজরাতে পরিবর্তনের দরকার আছে।
বৃহস্পতিবার
গুজরাতে
বিধানসভা
নির্বাচনের
দিন
ঘোষণা
হয়ে
গিয়েছে।
গুজরাতে
১
ও
৫
ডিসেম্বর
নির্বাচন
হবে।
হিমাচল
প্রদেশের
বিধানসভা
নির্বাচনের
ফলাফলের
সঙ্গে
৮
ডিসেম্বর
গুজরাতের
নির্বাচনের
ফলাফল
ঘোষণা
করা
হবে।
গুজরাতের
নির্বাচনের
দিকে
তাকিয়ে
সারা
দেশ।
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদী
ও
কেন্দ্রীয়
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
অমিত
শাহের
রাজ্য।
পাশাপাশি
বিজপির
সঙ্গে
চলতি
নির্বাচনে
আপ
ও
কংগ্রেস
জোর
প্রচার
চালিয়েছে।
এবিপি-সিভোটারে
গুজরাত
নির্বাচনে
বিজেপির
প্রধান
প্রতিদ্বন্দ্বী
হয়ে
উঠবে
আর
সমীক্ষার
নিরিখে
সপ্তমবারের
জন্য
গুজরাতে
বিজেপির
সরকার
গঠনের
প্রবল
সম্ভাবনা
রয়েছে।
তবে