কাঠুয়া গনধর্ষণ ও হত্যা মামলা, শীর্ষ আদালতের নির্দেশে শুনানি হবে এই কোর্টে, লাগবে না সিবিআই
The Supreme Court has transfered the Kathuya gangrape and murder case to Punjab's Pathankot.
কাঠুয়া গণ-ধর্ষণ ও হত্যা মামলাটি পঞ্জাবের পাঠানকোটে স্থানান্তর করল সুপ্রিম কোর্ট। পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য হয়েছে আগামী ৯ জুলাই। তারপর থেকে একটানা শুনানি চলবে এবং গোটাটাই ভিডিয়ো ক্যামেরায় ধরে রাখা হবে। নতুন করে সিবিআই তদন্তেরও দরকার নেই।
এদিন
আদালত
জানায়
মামলাটি
পাঠাকোটের
আদালতে
চললেও
জম্মু
ও
কাশ্মীর
সরকার
অভিযুক্তদের
বিচারের
জন্য
সরকারি
আইনজীবী
নিয়োগ
করতে
পারবে।
পাশাপাশি
সরকারকে
ধর্ষিতার
পরিবার,
তাদের
আইনজীবী
ও
সাক্ষীদের
নিরাপত্তা
দেওয়ারও
নির্দেশ
দিয়েছে।
পাঠানকোটে
মামলাটি
হস্তান্তর
করার
আগে
উধমপুর,
জম্মু,
রম্বন
ও
সাম্বা
সহ
আরও
কয়েকটি
জায়গার
কথা
বিবেচনা
করা
হয়।
কিন্তু
রম্বণ
ছাড়া
অন্য
কোনও
জায়গায়
মামলাটি
চালাতে
রাজি
হয়নি
ধর্ষিতার
পরিবার।
আবার
রম্বন
নিয়ে
আপত্তি
তোলা
হয়
অভিযুক্তদের
পক্ষ
থেকে।
বলা
হয়
জায়গাটি
অপর
সম্প্রদায়
অধ্যুষিত,
নিরপেক্ষ
বিচারের
জন্য
উপযুক্ত
নয়।
এরপর
সবপক্ষের
সম্মতিতে
মামলাটি
যায়
পাঠানকোটে।
পাশপাশি
সুপ্রিম
কোর্টের
নির্দেশ,
পাঠানকোটের
জেলা
ও
দায়রা
আদালতের
বিচারককেই
মামলাটি
বিচার
করতে
হবে,
কোনও
অতিরিক্ত
বিচারকের
কাছে
হস্তান্তর
করা
চলবে
না।
শীর্ষ
আদালত
এও
জানিয়েছে
যে,
তারা
এই
বিচারের
ওপর
নজর
রাখবে।
সুপ্রীম
কোর্ট
আগেই
জানিয়েছিল
বিচারে
নিরপেক্ষতার
অভাবের
'সামান্য
সম্ভাবনা'
দেখলেই
তারা
মামলাটি
স্থানীয়
আদালত
থেকে
সরিয়ে
দেবে।
বলা
হয়েছিল
সঠিক
বিচারের
ব্যবস্থা
করাটাই
'মূল
লক্ষ্য'।
মামলাটি
চন্ডিগরে
স্থানান্তরের
জন্য
সুপ্রিম
কোর্টে
আবেদন
করেছিলেন
ধর্ষিতার
বাবা।
তাদের
পরিবার,
বন্ধু
এবং
তাদের
আইনজীবী
দীপিকা
সিং
রাজাওয়াতকে
হুমকি
দেওয়া
হচ্ছে
বলেও
অভিযোগ
করেছিলেন।
অন্য
দিকে
এই
মামলার
তদন্তের
ভার
পুলিশের
হাত
থেকে
সিবিআইকে
দেওয়ার
জন্য
আবেদন
করা
হয়
অভিযুক্তদের
পক্ষ
থেকে।
পাশাপাশি
জম্মুতেই
মামলাটির
বিচার
চালানোর
আবেদনও
দাখিল
করেছিলেন
দুই
অভিযুক্ত।
যে
দাবি
সমর্থন
করতে
দেখা
গিয়েছিল
মেহবুবা
মুফতি
সরকারের
দুই
মন্ত্রী
-
চৌধুরী
লাল
সিং
ও
চন্দ্র
প্রকাশ
গঙ্গাকে।
দিন
দুই
আগে
এই
দাবিতেই
জম্মু-পাঠানকোট
হাইওয়েতে
জম্মু-কাশ্মীরের
মন্ত্রী
শামলাল
চৌধুরীর
কনভয়ে
পাথর
ছুড়ে
হামলা
চালান
অভিযুক্তদের
পরিজনরা।
কিন্তু
রাজ্য
পুলিশের
অপরাধ
দমন
শাখা
ঘটনাটির
তদন্ত
করে
গত
সপ্তাহেই
কাঠুয়া
জেলার
এক
আদালতে
সাতজনের
বিরুদ্ধে
চার্জশিট
দাখিল
করেছে।
পাশাপাশি
এক
নাবালকের
নামে
দাখিল
হয়েছে
একটি
আলাদা
অভিযোগপত্র।
চার্জশিটে
মেয়েকে
অপহরণ
করা,
মাদক
সেবন
করানো
মন্দিরে
নিয়ে
গিয়ে
ধর্ষণ
করা,
এবং
শেষে
কীভাবে
তাকে
হত্যা
করা
হয়েছে,
তা
বিশদে
জানানো
হয়েছে।
শীর্ষ
আদালত
স্পষ্ট
জানিয়েছে
এরপর
সিবিআই
তদন্তের
দাবির
পক্ষে
কোন
যুক্তি
নেই।