For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

Kasganj Custodial Death: পুলিশি হেফাজতে আলতাফের মৃত্যুর ঘটনায় ফের পোস্টমোর্টমের নির্দেশ

Kasganj পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনায় মৃত আলতাফের দ্বিতীয়বারের জন্যে পোর্টমোর্টেম করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর এই নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। আদালতের এহেন নির্দেশের পর এইমসের ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে এই পোস্টমোর্টেম করা হবে।

  • |
Google Oneindia Bengali News

Kasganj পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনায় মৃত আলতাফের দ্বিতীয়বারের জন্যে পোর্টমোর্টেম করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর এই নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। আদালতের এহেন নির্দেশের পর এইমসের ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে এই পোস্টমোর্টেম করা হবে।

আলতাফের মৃত্যুর ঘটনায় ফের পোস্টমোর্টমের নির্দেশ

গত কয়েকমাস আগে পুলিশ হেফাজতে থাকাকালীন মৃত্যু হয় আলতাফ বলে এক যুবকের। আর তাঁর মৃত্যুর পরেই পুলিশের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ ওঠে। এমনকি অত্যাচারের অভিযোগও ওঠে। এই অবস্থায় হাইকোর্টের এহেন নির্দেশ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।

আদালতের কাছে আবেদনকারীর আইনজীবীর দাবি আলতাফের মৃত্যুর পরেই সঙ্গে সঙ্গে পোস্টমোর্টেম করা হয়। আর তা করা হয় পরিবারকে লুকিয়ে। ফলে এই পোস্টমোর্টেম নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে। এই অবস্থায় নতুন করে পোস্টমোর্টেম করার দাবি আদালতের কাছে জানানো হয়। আর এজন্যে কবর থেকে ফের একবার দেহ তোলার কথাও জানানো হয়। আর এতে আলতাফের মৃত্যু রহস্য সামনে আসবে বলে মনে করে পরিবার।

শুধু তাই নয়, আদালতের কাছে পরিবারের দাবি ছিল এই গোটা প্রক্রিয়া দিল্লির বাইরে যাতে করা হয়। বলে রাখা প্রয়োজন দিল্লিতে এই মহিলার নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় আলতাফ বলে এক যুবককে গ্রেফতার করে। শুধু তাই নয়, নিজেদের হেফাজতে নেয়। অভিযোগ ওঠে আলতাফ নাকি ওই মহিলাকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছে। আর তা নিয়েই এই ঘটনা।

আর এই ঘটনায় আলতাফের পুলিশ হেফাজতে থাকাকালীনই মৃত্যু হয়।

পরিবারের অভিযোগ পুলিশের মারেই মৃত্যু হয়েছে আলতাফের। শুধু তাই নয়, গত বছরের শেষের দিকে মৃত যুবক আলতাফের বাবা চাঁদ মিঞা পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দাবি করেন। তাঁর বক্তব্য ছিল, পুলিশ তাঁকে দিয়ে যা বলিয়ে নিয়েছে, সেটাই তিনি বলেছেন। তিনি একটি লিখিত নোটে আঙুলের ছাপ দিয়েছিলেন বলে দাবি করেন, যাতে হিন্দিতে লেখা ছিল, আলতাফ শৌচাগারে আত্মহত্যা করেছেন। অবসাদে আত্মঘাতী হন আলতাফ। এই মৃত্যুতে এই ঘটনায় পুলিশের কোনও দোষ নেই বলে উল্লেখ করা হয়েছিল সেখানে।

চাঁদ মিঞা সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেছিলেন, ছেলের মৃতদেহ না দেওয়ার তাঁকে হুমকি দিয়েছিল পুলিশ। সেই কারণেই এমন বিবৃতি দিতে রাজি হয়েছিলেন তিনি। পড়াশোনা জানেন না, তাই ওই চিঠিটির বয়ানে কি লেখাছিল সেটাও ঠিক মতো বলতে পারেননি তিনি। শুধু স্বাক্ষরের জায়গায় তাঁর বুড়ো আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়েছিল পুলিশের তরফে।

যদিও পুলিশের দাবি আলতাফ বাথরুমের যাওয়ার নাম করে সেখানে নিজেই আত্মহত্যা করে। আর তা নিয়েই বিতর্ক। তবে আদালতের নির্দেশে নতুন করে আশার আলো তৈরি হয়েছে পরিবারের মধ্যে। তাঁদের দাবি, এবার অবশ্যই আসল সত্যি সামনে আসছে।

English summary
police order to do Altaf's postmortem again high court order
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X