কর্নাটকের ৩ বিধায়ককে নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত স্পিকারের! বিজেপির সামনে এখন ২ উপায়
১৭ জন বিদ্রোহী বিধায়কের মধ্যে তিনজনের সদস্যপদ বাতিল করলেন কর্নাটকের বিধানসভার স্পিকার।
১৭
জন
বিদ্রোহী
বিধায়কের
মধ্যে
তিনজনের
সদস্যপদ
বাতিল
করলেন
কর্নাটকের
বিধানসভার
স্পিকার।
দুই
নির্দল
বিধায়ক-সহ
সরকারকে
সমর্থনকারী
১৭
বিধায়ক
বেঁকে
বসায়
কর্নাটকের
কংগ্রেস
ও
জেডিএস
মন্ত্রিসভা
সংকটে
পড়ে
যায়।
ভোটাভুটিতে
১০৫-৯৯
ভোটে
সরকারের
পরাজয়
হলেও
নিজের
সিদ্ধান্ত
নেওয়া
থেকে
পিছু
হটতে
রাজি
নন
স্পিকার।
বৃহস্পতিবার স্পিকার কেআর রমেশ কুমার জানিয়েছেন, কংগ্রেসের দুই বিধায়ক রমেশ জারকিহোলি এবং মহেশ কুমাথাহালি এমাসের শুরুর দিকে ইস্তফা দিয়েছিলেন। অপরজন আর শংকর, যিনি রানেবেনুর থেকে নির্বাচিত নির্দল বিধায়ক। সরকারকে সমর্থনকারী এই বিধায়ক শিবির বদল করেছিলেন।
স্পিকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১৫ তন বিধানসভা ভঙ্গ না হওয়া পর্যন্ত এই তিনজন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। স্পিকারের এই সিদ্ধান্তের জেরে তিন বিধায়কের বিজেপি মন্ত্রিসভায় স্থান পাওয়ার আশা রইল না। স্পিকার জানিয়েছেন, তিনি ইস্তফা বাতিল করে দিয়েছেন। কেননা তারা যেভাবে তাঁর( স্পিকার) কাছে গিয়েছিলেন, তাতে ইস্তফা নিজে থেকে এবং অকৃত্রিম নয় বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। এদিন বিকেলে করা সাংবাদিক সম্মেলনে স্পিকার বলেছেন, ওই তিন বিধায়ককে শাস্তি দেওয়ার ক্ষমতা তাঁর নেই। বাকি ১৫ বিদ্রোহী বিধায়কদের ভবিষ্যত নিয়ে রহস্য জারি রেখেছেন। পাশাপাশি ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে রাজ্যের অর্থবিল পাশ করানো জরুরি বলেও জানিয়েছেন।
স্পিকার
এই
১৫
জন
বিধায়কের
ইস্তফা
গ্রহণ
করার
ব্যাপারে
সিদ্ধান্ত
না
নেওয়ায়
বিধায়করা
বিধানসভার
সদস্য
থেকে
যাবেন।
যদিও
এদিন
৩
জনকে
বহিষ্কারের
ঘটনায়
বিধানসভার
সদস্য
সংখ্যা
এখন
২২২।
ফলে
সংখ্যাগরিষ্ঠতার
জন্য
প্রয়োজন
১১২
জন
বিধায়ক।
বর্তমানে বিজেপির সদস্য সংখ্যা ১০৫। ফলে তাদের সংখ্যালঘু সরকার গঠন করতে হবে। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যে রাষ্ট্রপতির শাসন জারি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।