For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

ভোট বড় বালাই! দলিত সাধুর চিবিয়ে দেওয়া খাবার খাচ্ছেন কর্ণাটকের কংগ্রেস বিধায়ক

যখন নির্বাচন ঘনিয়ে আসে, তখন রাজনীতিবিদরা নানা কাণ্ড করে দেখান। একটা বিশেষত্ব ঘটানোর প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। ভোট মিটলে, কখনই কারও কাছ থেকে তেমন কিছু দেখতে পাবেন না।

Google Oneindia Bengali News

যখন নির্বাচন ঘনিয়ে আসে, তখন রাজনীতিবিদরা নানা কাণ্ড করে দেখান। একটা বিশেষত্ব ঘটানোর প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। ভোট মিটলে, কখনই কারও কাছ থেকে তেমন কিছু দেখতে পাবেন না। বিধানসভা নির্বাচনের ঢাকে কাঠি পড়ার মুহূর্তে কর্ণাটকে যা ঘটল, তা শুধু বিস্ময়কর বললেই শেষ হবে না।

ভোট বড় বালাই! দলিত সাধুর চিবিয়ে দেওয়া খাবার খাচ্ছেন বিধায়ক

কর্ণাটকে পরের বছর নির্বাচন। তার আগে সম্প্রতি একটি ভিডিওতে দেখা গেল এক বিস্ময়কর দৃশ্য। সোশ্যাল মিডিয়ায় তা ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। সেই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে একজন কংগ্রেস বিধায়ক একজন দলিত সাধুকে খাইয়ে দিচ্ছেন। তা দেখে উপস্থিত সবাই উল্লাস করছেন। এ পর্যন্ত সব স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু তারপরই ঘটল বিস্ময়!

হঠাৎ চামরাজাপেটের বিধায়ক বি জেড জমির এ খানকে দেখা যায় দলিত স্বামী নারায়ণকে ইশারা করতে। তাঁকে ইশারা করে বলা হয় চিবিয়ে দেওয়া খাবার দিতে। স্বামী নারায়ণ তখন মুখ থেকে বের করে বিধায়ককে তাঁর চিবানো খাবার খাওয়ান। পুরোটাই হয় বিধায়কের নির্দেশে। সে দৃশ্য দেখে উপস্থিত কর্মী-সমর্থকরা উল্লাসে ফেটে পড়েন আবারও।

কিন্তু বিধায়ক নিরুত্তর এবং তিনি কোনও দিকে না তাকিয়ে সকলের করতালির বাজনার সঙ্গে টেবিল বাজাতে থাকেন। বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্ত স্থাপনের প্রয়াসে তিনি এই কাজ করেছেন। আপাতদৃষ্টিতে তিনি দেখাতে চেয়েছেন তিনি কত বড় দলিতপ্রেমী। এই বিধায়ক অতীতেও বোরখা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে শিরোনামে উঠে এসেছিলেন। তিনি বলেছিলেনন, ইসলামে হিজাব মানে নারীর সৌন্দর্য লুকনোর 'পর্দা'।

তিনি বলেছিলন, "আমাদের দেশে নারীদের ওপর ক্রমবর্ধমান নৃশংসতা ও ধর্ষণ দেখে আমি উদ্বিগ্ন ও ভীত হয়ে পড়েছি। আমাদের সমাজের এই অবস্থার কারণে আমি বলেছি, অন্তত বোরখা-হিজাব দিয়ে আমরা হয়তো ধর্ষণ প্রতিরোধ করতে পারব। এটা কাউকে আঘাত বা অসম্মান করার উদ্দেশ্যে ছিল না। আমি দুঃখিত যদি এটি কাউকে আঘাত করে থাকে। বিধায়ক তার মন্তব্যের জন্য বিশাল ক্ষোভের পরে একটি টুইট করে তা জানিয়েছিলেন।

তিনি লিখেছিলেন "জামাকাপড় অবশ্যই ধর্ষণের কারণ নয়। নারীরা যে পোশাকই পরুক না কেন ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। আসল কারণ হল অল্প কয়েকজন পুরুষের ধর্ষক মানসিকতা। পুরুষদেরই তাদের মানসিকতা পরিবর্তন করা উচিত। আমার মতামত হল শিক্ষাই একমাত্র জিনিস, যা মহিলাদের সুরক্ষা দেয়৷ যদি ধর্মীয় কারণে, হিজাব না পরা তাদের শিক্ষায় প্রবেশে বাধা দেয়, আমি চাই তারা প্রথমে অন্তত এটি পরিধান করে শিক্ষিত হোক৷ তারপর তারা নিজেদের রক্ষা করতে সক্ষম হবে৷ শিক্ষার মাধ্যমেই তা একমাত্র সম্ভব।

English summary
Karnataka Congress MLA eats food chewed by a Dalit seer before Assembly election.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X