কর্ণাটক আস্থাভোট ১ মাস পিছনোর আর্জি কংগ্রেসের ! সংকট ঘনীভূত
কর্ণাটকের বিক্ষুব্ধ বিধায়করা আগেই জানিয়েছিলেন যে তাঁরা এক মাস বাদে সেরাজ্যের স্পিকারের সঙ্গে দেখা করবেন। আর সেই সূত্রকে ধরে কর্ণাটকের আস্থাভোট সম্ভবত এক মাস পিছিয়ে যেতে পারে।
কর্ণাটকের বিক্ষুব্ধ বিধায়করা আগেই জানিয়েছিলেন যে তাঁরা এক মাস বাদে সেরাজ্যের স্পিকারের সঙ্গে দেখা করবেন। আর সেই সূত্রকে ধরে কর্ণাটকের আস্থাভোট সম্ভবত এক মাস পিছিয়ে যেতে পারে। প্রসঙ্গত, গত এক সপ্তাহ ধরে টানা সংকটের মধ্যে দিয়ে চলেছে কন্নড়ভূমের রাজনীতি। একের পর এক নাটকীয় মোড় এই রাজনীতিতে ওতোপ্রতো ভাবে জড়িয়েছিল।
'সুপ্রিম' যুদ্ধ!
এরমধ্যে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন কর্ণাটকের বিক্ষুব্ধ বিধায়করা। দেশের শীর্ষ আদালতে আস্থাভোট মামলার শুনানি এদিনের মতো স্থগিত রাখা হয়েছে। শীর্ষ আদালত জানিয়ে দিয়েছে যদি আস্থাভোট মঙ্গলবারের মধ্যে না হয়, তাহলে শীর্ষ আদালাত এই মামলা শুনবে ।
'দেরি'র খেলা!
এদিকে, এদিন সকাল থেকেই কর্ণাটক বিধানসভায় অধিবেশন ঘিরে ব্যাপক শোরগোল। নিজেদের হার নিশ্চিত জেনে,ক্রমাগত সময় অপচয় করে চলেছে সরকারপক্ষ। নির্দিষ্ট সময়ের বেশ খানিকক্ষণ পরে এদিন বিধানসভায় আসেন মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামী। ১ ঘণ্টা পরে বিধানসভায় আসেন কর্ণাটকে কংগ্রেসের নেতা সিদ্দারামাইয়া।
কংগ্রেসের বৈঠক!
বিধানসভায় কংগ্রেস দাবি করে বিজেপি যদি নিজের শিবিরে বিক্ষুব্ধ কংগ্রেস বিধায়কদের নিয়ে থাকে, তাহলে তাঁদের মন্ত্রিত্ব দেওয়া একেবারেই উচিত নয়। এদিকে, পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে তা নিয়ে কর্ণাটকে কংগ্রেসেরে দাপুটে নেতা ডি কে শিবকুমারের সঙ্গে বৈঠকে বসেন মুখ্যমন্ত্রী এইচ ডি কুমারস্বামী।
[আরও পড়ুন;নাটক অব্যাহত কর্ণাটকে, আস্থা ভোট চার সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়ার দাবি]