বাড়ির নির্মাণকাজে বহু ভুল, কঙ্গনার অফিসে নোটিস দিয়ে গেল বিএমসি
বৃহনমুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে কঙ্গনা রানাওয়াতের বান্দ্রার পালি হিলের মনিকর্ণিকার অসিসে 'কাজ বন্ধ’ রাখার নোটিস পাঠানো হল। সোমবারই বিএমসি আধিকারিকরা এই অফিসে আচমকা হানা দেন, যার পরিপ্রেক্ষিতে কঙ্গনা টুইটে লেখেন যে বিএমসি তাঁর অফিস ভেঙে দিতে চাইছে। বিএমসি আধিকারিকরা অফিস পরিদর্শনে আসার সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন কঙ্গনা।

মুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন আইনের ৩৫৪ (এ) ধারা অনুযায়ী বিএমসি কঙ্গনাকে নোটিস পাঠায়। মঙ্গলবার সকালে অফিসের গেটে এই নোটিস টাঙিয়ে দিয়ে আসে বিএমসি। নোটিসে বাংলোতে এক ডজন পরিবর্তনের কথা তুলে ধরা হয়েছে। যেমন শৌচালয়কে অফিসে পরিণত করা হয়েছে এবং সিঁড়ি সহ নতুন শৌচালয় তৈরি করা হয়েছে। নোটিসে এও বলা হয়েছে, কঙ্গনাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিএমসির অনুমতি নিতে হবে। যদি কঙ্গনা বিএমসির নোটিস এড়িয়ে যান তবে বিএমসি আধিকারিকরা কঙ্গনা রানাওয়াতের অফিস ভেঙে ফেলতে পারেন। নোটিস অনুযায়ী আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কঙ্গনা রানাওয়াতকে নির্মাণকাজের অনুমতি ও অফিস সংস্করণ করার প্রয়োজনীয় নথি দেখাতে হবে বিএমসিকে। ততদিন নির্মাণকাজ বন্ধ রাখা হবে।
বিএমসির এই নোটিসের পর কঙ্গনা টুইটে বলেন, 'সোশ্যাল মিডিয়ায় আমার বন্ধুর করা নিন্দার পর বিএমসি মঙ্গলবার বুলডোজারের পরিবর্তে নোটিস দিয়ে গিয়েছে, যাতে আম অফিসের কাজ বন্ধ রাখি। বন্ধুরা, আমার প্রচুর ঝুঁকি রয়েছে, কিন্তু আমি তোমাদের প্রত্যেকের কাছ থেকে অজস্র ভাসোবাসা ও সমর্থন পেয়েছি।’ সোমবার কঙ্গনা দাবি করেছিলেন যে তাঁর অফিসে কোনও বেআইনি পরিকাঠামো নেই। অবিনেত্রী বিএমসিকে জানিয়েছিলেন যে বিএমসির উচিত বেআইনি নির্মাণের নোটিস পাঠানো।

সোনার দাম হুহু করে পড়ল ফের! ৮ সেপ্টেম্বর কলকাতায় দর একনজরে