মধ্যপ্রদেশ সংকটকে সামনে রেখে বিরোধীদের হুঁশিয়ারি কৈলাস বিজয়বর্গীয়র
মধ্যপ্রদেশ সংকটকে সামনে রেখে বিরোধীদের হুঁশিয়ারি কৈলাস বিজয়বর্গীয়র
টালমাটাল
অবস্থা
কমলনাথ
সরকারের।
ইতিমধ্যেই
দুদিন
আগে
মধ্যপ্রদেশের
কংগ্রেস
নেতা
জ্যোতিরাদিত্য
সিন্ধিয়া
কংগ্রেস
ছাড়ার
পর
বিধায়কপদ
থেকে
ইস্তফা
দিয়েছে
সব
মিলিয়ে
মোট
২২
জন
বিধায়ক।
যার
জেরে
চরম
সংকটে
কমলনাথ
সরকার।
বিরোধীদের হুঁশিয়ারি কৈলাসের
বর্তমানে কংগ্রেসের কাছে মধ্যপ্রদেশে সরকার টিকিয়ে রাখাই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ মহল। এমতাবস্থায় এবার বিরোধীদের উদ্দেশ্যে কড়া হুঁশিয়ারি দিতে দেখা গেল বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয় বর্গীয়কে। মঙ্গলবার বিজেপির প্রবীণ নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেন যে শীঘ্রই অন্যান্য রাজ্যেও মধ্য প্রদেশের মতো পরিস্থিতি দেখা যাবে।
মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে কমলনাথের অহংকারই তার পতনের কারণ
বর্তমানে কংগ্রেসের অস্তিত্ব সংকট ও দলের মধ্যে বিভাজন নিয়েও এদিন কড়া কড়া সমালোচনা করেন তিনি। মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথের বিরুদ্ধে তোপ দেগে এদিন তিনি বলেন, " মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে কমলনাথের অংহকার এবং দীর্ঘদিন দুর্নীতি প্রশ্রয় দেওয়ার বলে সাধারণ কর্মী ও বিধায়করা তার প্রতি রুষ্ট ছিলেন। অনেকেই মনে করছিলেন দীর্ঘদিন থেকে তারা প্রতারিত হচ্ছেন। একই সাথে তারা কংগ্রেসের আগাম ভবিষ্যত নিয়েও ভাবনা চিন্তা শুরু করেন।"
দীর্ঘদিন ধরে ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হতে থাকে নীচুতলার কর্মীদের মধ্যে
কৈলাসের কথা দীর্ঘদিন থেকেই মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেসের একাধিক কর্মসূচী ও পদক্ষেপ মনে ধরছিল না নীচু তলার কর্মীদের। নয়া নাগরিকত্বা আইন এবং কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বিলোপ নিয়ে কংগ্রেসের অবস্থানে রুষ্ট ছিলেন তারা। এদিকে আনুষ্ঠানিক ভাবে বুধবার কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। ইতিমধ্যেই অন্তর্বর্তী কংগ্রেস সভাবপতি সোনিয়া গান্ধীর কাছে তার পদত্যাগ পত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন বলেও জানা যাচ্ছে। এরপরেই তিনি যোগাদান করবেন বিজেপিতে।
শোভন সুযোগ খুঁজছেন পথ হারিয়ে! পুরভোটের আগে গুরুত্ব পেতে খেলছেন ডুয়েল-গেম