মধ্যপ্রদেশের রাজনীতিতে কৌতুহলী পরিবর্তন, ১৭ বিধায়ককে সঙ্গে করে বেপাত্তা রাহুল সহযোগী
মধ্যপ্রদেশের রাজনীতিতে কৌতুহলী পরিবর্তন, ১৭ বিধায়ককে সঙ্গে করে বেপাত্তা রাহুল সহযোগী
মধ্যপ্রদেশের রাজনীতিতে কৌতুহলী পরিবর্তন। কংগ্রেসের বিধায়ক কেনবেচার অভিযোগের মধ্যেই কংগ্রেস নেতা জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া এবং দলের ১৭ বিধায়ক নিরুদ্দেশ হয়েছেন বলে খবর। এইসব বিধায়ক জ্যোতিরাদিত্যের কাছের বলেও জানা গিয়েছে। রাজ্যসভা নির্বাচনের আগে এই ঘটনা যথেষ্টই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
বিজেপির বিরুদ্ধে সরকার ফেলার চেষ্টার অভিযোগ কংগ্রেসের
মধ্যপ্রদেশের শাসক কংগ্রেস অভিযোগ করেছে, বিজেপি কংগ্রেস সরকারকে ফেলতে চাইছে। মধ্যপ্রদেশে খুব স্বল্প সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে কংগ্রেসের। ২৩০ আসনের বিধানসভায় কংগ্রেসের ১১৪ জন এবং বিজেপির ১০৭ জন বিধায়ক রয়েছে।
তড়িঘড়ি ভোপালে কমলনাথ
মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথ গিয়েছিলেন দিল্লিতে। এই খবর পাওয়ার পর তিনি তড়িঘড়ি দিল্লিতে ফিরে আসেন। রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতেই তিনি দিল্লি গিয়েছিলেন।
ফোন বন্ধ
জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার পাশাপাশি আরও ছয়মন্ত্রীর ফোনে যোগাযোগ করেও তাঁদের পাওয়া যায়নি বলে জানা গিয়েছে। তাঁদের ফোন সুইচড অফ। তালিকায় রয়েছেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী তুলসী সিলাভত, শ্রমমন্ত্রী মহেন্দ্র সিং সিসোদিয়া, পরিবহণমন্ত্রী গোবিন্দ সিং রাজপুত, মহিলা ও শিশু দফতরের মন্ত্রী ইমারতি দেবী, প্রদ্যুন্মসিং তোমার এবং স্কুল শিক্ষামন্ত্রী প্রভুরা চৌধুরী।
রাজ্য কংগ্রেসের সভাপতির পদ নিয়ে গণ্ডগোল
মধ্যপ্রদেশে রাজ্য কংগ্রেসের সভাপতির পদ নিয়ে যত গণ্ডগোল সিন্ধিয়া ও নাথের মধ্যে। বর্তমানে মুখ্যমন্ত্রীত্বের পাশাপাশি রাজ্য কংগ্রেসের দায়িত্বও নিজের কাঁধেই রেখেছেন জ্যোতিরাদিত্য।
মধ্যপ্রদেশে রাজ্যসভার ৩ আসনে নির্বাচন
২৬ মার্চ মধ্যপ্রদেশ থেকে রাজ্যসভায় ৩ আসনে নির্বাচন। বর্তমান শক্তি অনুযায়ী, কংগ্রেস ও বিজেপির ১ টি করে আসনে জয় নিশ্চিত। কিন্তু বাকি থাকা অপর আসন নিয়েই লড়াই তুঙ্গে উঠেছে। কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিং এবং বিজেপির প্রভাত ঝা এবং সত্যনারায়ণ জাতিয়ার সময় শেষ হচ্ছে। কংগ্রেস বিধায়কদের একাংশ প্রিয়ঙ্কা গান্ধীকে রাজ্য থেকে রাজ্যসভায় পাঠানোর দাবি তুলেছে।