ধর্ষণ করে ৩০ বার কোপানো হয় দেহ, জিশা হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্তকে চরম সাজা আদালতের
কেরলের ভাত্তোলিপাট্টিতে আমিরুল , জিশার বাড়িতে তাকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ ওঠে।
২০১৬ সালের ২৮ এপ্রিল কেরলের ২৭ বছরের মেয়ে আইনের ছাত্রী জিশার মৃত দেহ উদ্ধার হয় তাঁর বাড়িতে। জিশাকে ধর্ষণ করে হত্যা করার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয় আমিরুল ইসলাম। কেরলের এরনাকুলাম সেশন কোর্ট এই মামলায় দোষী আমিরুলকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দিয়েছে।
[আরও পড়ুন:আফরাজুল হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্তকে ৩ লাখ টাকা অনুদান ৫১৬ জনের, চাঞ্চল্যকর তথ্য পুলিশের ]
কেরলের ভাত্তোলিপাট্টিতে আমিরুল , জিশার বাড়িতে তাকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ ওঠে। শুধু ধর্ষণ নয়, খুন করে জিশার গোপানাঙ্গ ক্ষতবিক্ষত করে দেয় আমিরুল বলে অভিযোগ। সেই সময়ে প্রায় ৩০ বার জিশাহর দেহ আমিরুল কোপাতে থাকে বলে অভিযোগ ।১০ বছর বয়সে আসামের বাড়ি থেকে পলাতক, আরও একবার এই খুনের ঘটনার পর দিন ভাত্তোলিপাট্টি থেকে গা ঢাকা দিয়ে পালিয়ে যায়। পরে ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ গ্রেফতার করে আমিরুলকে।
ঘটনার তদন্তে স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম তদন্তে নামলে ১৫০০ জনের বয়ান রকোকর্ড করে এই মামলায়।৫০০০ জনের ফিঙ্গার প্রিন্ট ও ডিএনএ টেস্ট করা হয়। তারপর সমস্ত তথ্যের সাপেক্ষে আমিরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ায়, তাকে এই ঘৃন্য ঘটনার দায়ে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেওয়া হয়।