দলীয় বিধায়কদের ওপর হুইপ জেডিএস-এর! সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ 'অমান্য'র অভিযোগ
দলীয় বিধায়কদের ওপর হুইপ জারি করল জনতা দল সেকুলার।
দলীয়
বিধায়কদের
ওপর
হুইপ
জারি
করল
জনতা
দল
সেকুলার।
যদিও
বুধবার
সুপ্রিম
কোর্ট
জানিয়ে
দিয়েছে
বিধানসভার
অধ্যক্ষের
কাছে
ইস্তফার
আবেদন
করা
বিধায়কদের
ওপর
কোনও
রকমের
হুইপ
জারি
করা
যাবে
না।
ফলে
জেডিএস-এর
বিদ্রোহী
বিধায়কদের
ওপর
এই
হুইপ
প্রয়োজ্য
কিনা
তা
নিয়ে
প্রশ্ন
উঠতে
শুরু
করেছে।
কর্নাটক বিধানসভায় কুমারস্বামীর জেডিএস-এর বিধায়ক সংখ্যা ৩৭। এঁদের মধ্যে তিনজন বিদ্রোহী। তাঁরা হলেন, এইচ বিশ্বনাথ, নারায়ণ গৌড়া এবং এইচ গোপীনাথ। দলীয় হুইপে বলা হয়েছে, বিধানসভায় আস্থা ভোটে তাঁদের হাজির থাকতে হবে। হুইপে সতর্ক করে বলা হয়েছে, যদি তাঁরা বিধানসভায় উপস্থিত না থাকেন, কিংবা দলের বিরুদ্ধে ভোট দেন, তাহলে দল বিরোধী কার্যকলাপের আইনে ফেলা হবে।
Karnataka: JD(S) issues whip to its MLAs including rebels H Vishwanath, Narayana Gowda, H Gopalaiah, to be present for trust vote at Vidhana Soudha tomorrow. Whip states if session isn't attended or voting is done against party, action will be initiated under Anti-defection law pic.twitter.com/BTXOqyE8ns
— ANI (@ANI) July 17, 2019
বুধবার সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দিয়েছিল, বিধায়কদের ইস্তফা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন স্পিকার, অপর দিকে বিদ্রোহীদের বিধানসভায় হাজির করতে কোনওভাবেই বাধ্য করা যাবে না। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের অর্থ, মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামীর জেডিএস এবং কংগ্রেস কেউই তাদের বিদ্রোহী বিধায়কদের আস্থা ভোটে ভোটদানে বাধ্য করতে পারবে না। রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা বলেছেন, মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামী সমর্থন হারিয়েছেন। তাঁর পদত্যাগ করা উচিৎ।
ইতিমধ্যেই কংগ্রেস ও জেডিএস-এর যোলো বিধায়ক এবং দুজন নির্দল বিধায়ক ইস্তফা দিয়েছেন। ফলে সংকটে পড়ে গিয়েছে কর্নাটকের জোট সরকার। যদি এই ১৮ বিধায়ক ভোট দিতে না যান, তাহলে সরকারের সমর্থনকারী বিধায়কের সংখ্যা ১১৮ থেকে কমে ১০০ হয়ে যাবে। অন্যদিকে বিজেপিকে সমর্থনকারী বিধায়কের সংখ্যা থাকবে ১০৭-এ।