For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

হুইলচেয়ারে বসেই ইউপিএসসিতে সফল ইসরোর বিজ্ঞানী

হুইলে চেয়ারে বসেই ইউপিএসসিতে সফল ইসরোর বিজ্ঞানী

  • |
Google Oneindia Bengali News

ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিসের ফলাফল ঘোষণার পর থেকে অনেকের জীবন বদলে গিয়েছে। টপারদের গল্প সারা দেশে ইউপিএসসি প্রার্থীদের অনুপ্রাণিত করেছে এবং এরকম একটি গল্প হল বিজ্ঞানী কার্তিক কানসালের। যিনি তার লক্ষ্য অর্জনের জন্য সমস্ত প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই করে সাফল্য অর্জন করলেন৷ আট বছর বয়সে, কার্তিক মাসকুলার ডিস্ট্রোফিতে ধরা পড়ে৷ এটি এমন একটি প্রগতিশীল ব্যাধি যেখানে, ধীরে ধীরে, রোগীর অঙ্গগুলি কাজ করা বন্ধ করে দেয়। এই রোগটি কার্তিকের জীবনকে পুরোপুরি বদলে দিয়েছে। বাইরে গিয়ে বাচ্চাদের সঙ্গে খেলার পরিবর্তে, তার বেশিরভাগ সময় ব্যাধিটির প্রভাব কমাতে থেরাপি এবং যোগব্যায়ামে চলে যায় কার্তিকের।

হুইলচেয়ারে বসেই ইউপিএসসিতে সফল ইসরোর বিজ্ঞানী

কিন্তু কাীতির্কের ইচ্ছাশক্তি তাঁর শারীরিক দুর্বলতাকে স্বপ্নের রাস্তায় বাদা হতে দেয়নি৷ তিনি কঠোর পরিশ্রম করে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় র‌্যাঙ্ক পেলেন। এর আগে সালে আইইএস থেকে প্রত্যাখ্যান এসেছিল কার্তিকের। শারিরীক কারণেই ছিল সেই প্রত্যাখান৷ ২০১৮ সালে আইআইটি রুরকি থেকে স্নাতক হওয়ার পর, কাীতিক গেট এবং ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিসেস পরীক্ষা সহ বেশ কয়েকটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলেন কিন্তু তার শারীরিক অক্ষমতার কারণে প্লেসমেন্ট পেতে সক্ষম হননি। ঘটনার কথা স্মরণ করে তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, 'আমি ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিস পরীক্ষার প্রিলিমে ভালো করেছিলাম কিন্তু যখন মেইন পরীক্ষার তালিকা আসে, তখন আমি জানতে পারি যে আমার অবস্থার কারণে আমি কোনো পদের জন্য যোগ্য নই। এটা আমার জন্য একটি কঠিন পর্যায় ছিল। মানসিকভাবে, আমি প্রস্তুত ছিলাম, কিন্তু আমি আমার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে কি করতে পারি?'

কার্তিক জানিয়েছেন প্রকৌশল পরিষেবাগুলি থেকে প্রত্যাখ্যান তাঁকে সিভিল পরীক্ষার দিকে ঝোঁকায়৷ এবং তাঁর লক্ষ্যে পরিবর্তন আনতে অনুপ্রাণিত করেছিল। কার্তিক বলেন, প্রত্যাখ্যান আমাকে বুঝতে শিখিয়েছিল যে সিস্টেমে কয়েকটি নীতি পরিবর্তন করার প্রয়োজন রয়েছে এবং মানসিকভাবে শক্তিশালী, কিন্তু শারীরিকভাবে তেমন সমর্থ নয় এমন ছাত্রদের জন্য এটি আরও গ্রহণযোগ্য করার প্রয়োজন রয়েছে। তবে কার্তিক জানিয়েছেন এটিই তাঁকে কঠোর পরিশ্রম করতে বাধ্য করেছিল।

মহাকাশে প্রাণের খোঁজ, জাপানি গবেষকদের প্ররিশ্রমে এসেছে সাফল্যমহাকাশে প্রাণের খোঁজ, জাপানি গবেষকদের প্ররিশ্রমে এসেছে সাফল্য

কার্তিক কানসাল সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় মোট তিনবার বসেছেন৷ ২০১৯ সালে তার প্রথম প্রচেষ্টায়, তিনি ৮১৩ তম স্থান অর্জন করতে সক্ষম হন। যদিও তিনি নিজের র‍্যাঙ্ক উন্নত করে একটি প্রশাসনিক পদ পেতে চেয়েছিলেন। ২০২০ সালে, তিনি আবার সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন, এবং প্রিলিম ক্র্যাক করলেও মেইনসের সফল হননি৷ কিন্তু এই ব্যর্থতা তাকে কঠোর পরিশ্রম করতে এবং একটি পছন্দসই পদ পেতে অনুপ্রাণিত করেছিল। লেখালেখিতে সমস্যা থাকা সত্ত্বেও লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রতিদিন অনুশীলন করতেন কার্তিক। তিনি বলেছেন, আমি বিশ্বাস করি যে এই ধরনের পরীক্ষায় নিজের উত্তর লেখা সর্বোত্তম। যদিও এটি আমার পক্ষে কঠিন ছিল, আমি প্রতিদিন তিন মাস ধরে চার ঘন্টা করে এর জন্য অনুশীলন করেছি যাতে আমি ইউপিএসসি মেইনসের জন্য বসে আমার পেপার লিখতে পারি।'

English summary
ISRO scientist got rank in UPSC sitting in a wheelchair
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X