পুলিশ, সেনা ও আরএসএস নেতাদের উপর হামলার ছক আইএসআইএস জঙ্গিদের, অবশেষে পর্দাফাঁস
পুলিশ, সেনা ও আরএসএস নেতাদের উপর হামলার ছক আইএসআইএস জঙ্গিদের
গত
৯ই
ডিসেম্বর
গ্রেপ্তার
হওয়া
তিন
সন্দেহভাজন
আইএসআইএস
জঙ্গি
শুক্রবার
স্বীকার
করে
নিয়েছে
যে
তাদের
পুলিশ
ও
সেনা
নিয়োগ
শিবিরে
হামলা
চালানোর
নির্দেশ
দেওয়া
হয়েছিল।
সূত্রের
খবর,
দিল্লি
পুলিশের
স্পেশাল
সেল
নয়া
দিল্লির
ওয়াজিরাবাদ
থেকে
এই
তিনজনকে
গ্রেপ্তার
করেছিল।
তাদের
কাছ
থেকে
বেশ
কিছু
অস্ত্রশস্ত্র
ও
গুলি
বারুদও
উদ্ধার
হয়।
দেশ জুড়ে হিন্দু নেতাদের টার্গেট করার নির্দেশ
শুক্রবার পুলিশি তদন্ত চলাকালীন সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীরা বলে যে তাদের রাজধানী সহ সারা দেশে হিন্দু তথা আরএসএস নেতাদের টার্গেট করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। রাজধানীর বেশ কয়েকটি স্থানে প্রদর্শিত পোস্টারের ভিত্তিতে হিন্দু নেতাদের চিহ্নিত করতে বলা হয় তাদের।
কোডের মাধ্যমে বার্তালাপ চালাচ্ছে জঙ্গিরা
বর্তমানে পুলিশ হেফাজতে সন্ত্রাসীরা বর্তমানে বেশ কিছু কোডের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে কথা বার্তা চালাচ্ছিল বলেও জানা যাচ্ছে। একই সঙ্গে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল সেগুলি ডিকোড করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
তিন জঙ্গিই আইএসআইএস প্রভাবিত জঙ্গি মডিউলের অংশ
২রা ডিসেম্বর একটি সংবাদ সম্মেলনে দিল্লি পুলিশ জানায় যে ওই তিন সন্দেহভাজন জঙ্গিই আইএসআইএস প্রভাবিত জঙ্গি মডিউলের অংশ। ওয়াজিরাবাদ ১৪ রাউন্ড গুলির লড়াই শেষে স্পেশাল সেল তাদের গ্রেপ্তার করতে সমর্থ হয়েছিলো।
দিল্লি ও উত্তরপ্রদেশে হামলার ছক
সূত্রের খবর, কিছুদিন আগেই তিরুবল্লুর পূর্ব জেলার হিন্দু মুন্নানির নেতা কে পি সুরেশ হত্যার দায়ে অভিযুক্ত ছয় সন্দেহভাজন প্রথমে তামিলনাড়ু থেকে পালিয়ে যায়। তারপর তারা নেপাল থেকে পুনরায় ভারতে প্রবেশ করে। একটি বিদেশী- হ্যান্ডেলার এই ক্ষেত্রে তাদের বিশেষ ভাবে সহায়তা করেছিল বলেও জানা যাচ্ছে। এরপর তারা দিল্লি এবং উত্তরপ্রদেশের বেশ কিছু জায়গায় হামলার পরিকল্পনা করছিল।
পাশাপাশি বস্তির আইজি আশুতোষ কুমার জানান গোয়েন্দা সূত্রে তারা জানতে পেরেছেন ওই ছয় দুষ্কৃতীর মধ্যে এখনও দু'জন উত্তরপ্রদেশে আত্মগোপন করে রয়েছে।
বিপর্যয় ঠেকাতে গঙ্গাসাগর মেলায় বিশেষ সুরক্ষা দল মোতায়েন ভারতীয় নৌবাহিনীর