আদৌও কি মিলছে দীর্ঘমেয়াদি সুরক্ষা? বড়সড় প্রশ্নের মুখে করোনার প্রতিরোধী অ্যান্টিবডির ভূমিকা
আদৌও কি মিলছে দীর্ঘমেয়াদি সুরক্ষা? বড়সড় প্রশ্নের মুখে করোনার প্রতিরোধী অ্যান্টিবডির ভূমিকা
একবার
সংক্রমণে
রেহাই
নেই,
করোনা
আক্রন্তদের
দ্বিতীয়বার
আক্রান্ত
হওয়ার
ঘটনা
বর্তমানে
ভাবাচ্ছে
গোটা
বিশ্বের
সমগ্র
চিকিৎসকমহল।
বর্তমানে
ব্রিটেন
ভিত্তিক
একটি
গবেষণাতেও
এই
সংক্রান্ত
একাধিক
চাঞ্চল্যকর
তথ্য
উঠে
আসছে
বলেও
জানা
যাচ্ছে।
যেখানে
স্পষ্টতই
দেখা
যাচ্ছে
দ্বিতীয়বারের
সংক্রমণ
রুখতে
বিশেষ
কোনও
ভূমিকা
রাখছে
রোগ-প্রতিরোধী
অ্যান্টিবডিগুলি।
করোনা
বিরোধী
যে
কোনোরকম
অনাক্রমতাই
মানব
শরীরে
বর্তমানে
কয়েক
মাস
থেকে
এক
বছরের
বেশি
স্থায়ী
হবে
না
বলে
জানাচ্ছে
লন্ডনের
ইম্পেরিয়াল
কলেজের
গবেষেকেরা।
এদিকে এর আগেও একাধিক গবেষণাতে বিশেষজ্ঞরা দাবি করেছিলেন করোনার বিরুদ্ধে তৈরি অ্যান্টিবডি মানবদেহে তিন মাসের বেশি স্থায়ী হয়না। যদিও অনেকেই আবার বলছেন আক্রান্ত হওয়ার পাঁচ থেকে সাত মাস পরও শরীরে উচ্চ-মানের অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। এছাড়াও যদি আক্রান্তের শরীরে কোনো জটিল সংক্রমণজনিত রোগ না থাকে তবে এই অনাক্রম্যতা শক্তি আরও বাড়ে। যদিও তারপরেও দ্বিতীয় দফার সংক্রমণের ঝুঁকি কোনোভাবেই কমছে না বলে জানাচ্ছেন ব্রিটেনের গবেষকেরা।
এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে ইম্পেরিয়াল কলেজের গবেষেক তথা ইংল্যান্ডের বিখ্যাত ভাইরোলজিস্ট ভেন্ডি বার্কলে বলছেন, " শীতের মরসুমেই করোনার প্রকোপ অনেকটা বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। এমনকী ঠাণ্ডার আবহে এই মারণ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবও বহুগুণ বেড়ে যায়। ভ্যাকিসনের দেখা না মিললে প্রতিবছরের শীতেই জ্বর-সর্দির হাত ধরেই ৬ থেকে ১২ মাস অন্তর সাধারণ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হবেন।” বর্তমানে প্রায় ৩ লক্ষ ৬৫ হাজার মানুষের শরীরে অ্যান্টিবডি পরীক্ষা করেই ইম্পেরেয়াল কলেজের গবেষকেরা এই নয়া সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন বলে জানা যাচ্ছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এই মুহূর্তে গোটা বিশ্বে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪ কোটি ৪২ লক্ষের গণ্ডি পার করে ফেলেছে।
'মাস্ক আর দো গজ দুরি', নিস্ফলা বার্তা, মোদীর সভাতেই মাস্কহীন জনতার উপচে পড়া ভিড় মুজফফরপুরে