যোগীর প্রচারে বিজেপি সাফল্য ত্রিপুরায়! ৭ কেন্দ্রে সভা, জয় ৬ টিতে
ভোটপ্রচারে ত্রিপুরায় সাফল্যের ছাপ রাখলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সাতটি কেন্দ্রে তিনি সভা করেছিলেন। যার মধ্যে ছটি আসনেই জয়লাভ করেছে বিজেপির সহযোগী আইপিএফটি।
ভোটপ্রচারে ত্রিপুরায় সাফল্যের ছাপ রাখলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সাতটি কেন্দ্রে তিনি সভা করেছিলেন। যার মধ্যে ছটি আসনেই জয়লাভ করেছে বিজেপির সহযোগী আইপিএফটি।
ভোটগ্রহণের দিনের সপ্তাহ খানেক আগে ত্রিপুরায় ঝড় তুলেছিলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। আগরতলায় পৌঁছেই বিজেপির সমর্থনের সাতটি সভা করেছিলেন তিনি। সাতটি সভা ছিল সাতটি কেন্দ্রে। মাতাবাড়ি, সাব্রুম, পবিয়াছাড়া, যুবরাজ নগর, কাঞ্চনপুর, কমলপুর, খয়েরপুরে সভা করেন যোগী আদিত্যনাথ।
শনিবার ফল বেরোতেই দেখা যায়, সাতটি কেন্দ্রের মধ্যে ছটি কেন্দ্রেই জিতেছে বিজেপির সহযোগী দল আইপিএফটি।
যোগী আদিত্যনাথ নিজে নাথ সম্প্রদায় ভুক্ত। ফলে ত্রিপুরায় তাঁর অনুগতের সংখ্যাও অনেক।
ত্রিপুরায় ভোটারের সংখ্যা ২৫ লক্ষ। এর মধ্যে প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ ভাবে এই সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্ত। ৬০ টি আসনের মধ্যে ১০ টি আসনে এই সম্প্রদায়ের মানুষের সংখ্যাও অনেকটাই বেশি।
ভোট প্রচারের সময় আদিত্যনাথ পদমপুর এবং চন্দ্রপুরের গোরক্ষনাথ মন্দিরেও গিয়েছিলেন তিনি। চন্দ্রপুর গোরক্ষনাথ মন্দিরের ভাইস প্রেসিডেন্ট রমনী নাথ আদিত্যনাথের প্রভাবের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন। তিনি বলেছেন, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বক্তৃতা সাধারণের ওপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলেছিল। যার ফল পেয়েছে বিজেপি। নাথ সম্প্রদায়ের নিজেস্ব কিছু সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য আছে। রাজ্যেও গোরক্ষনাথের বহু শিষ্য রয়েছেন।