Intranasal Booster Dose: এবার নাকে দেওয়া হবে করোনার বুস্টার ডোজ! শুরু হচ্ছে ট্রায়াল
Intranasal Booster Dose-এর ট্রায়ালের অনুমতি দিল Drugs Controller General of India অর্থাৎ ডিজিসিআই। কার্যত গোটা দেশ করোনা এবং করোনার নয়া ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে আতঙ্কিত। আর সেখানে দাঁড়িয়ে কার্যত বড়সড় সিদ্ধান্ত ড্রাগ কন্ট্রোল জেন
Intranasal Booster Dose-এর ট্রায়ালের অনুমতি দিল Drugs Controller General of India অর্থাৎ ডিজিসিআই। কার্যত গোটা দেশ করোনা এবং করোনার নয়া ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে আতঙ্কিত। আর সেখানে দাঁড়িয়ে কার্যত বড়সড় সিদ্ধান্ত ড্রাগ কন্ট্রোল জেনারেল অফ ইন্ডিয়া।
বিভিন্ন জায়গাতে এই ট্রায়াল করা হবে বলে জানা যাচ্ছে। গত কয়েকদিন আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ন্যাজাল ভ্যাকসিন নিয়ে বড়সড় ঘোষণা করেছিলেন। বলেছিলেন খুব শিঘ্রই নাক দিয়ে ভ্যাকসিন নেওয়া যাবে। আর এহেন ঘোষণার কয়েক দিনের মধ্যেই ট্রায়ালে সবুজ সঙ্কেত ডিজিসিআইয়ের।
তিন সপ্তাহ আগেই এই সংক্রান্ত প্রস্তুতি
জানা গিয়েছে, ভারত বায়টেক গত তিন সপ্তাহ আগেই এই সংক্রান্ত প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছিল। সময়োচিত পরীক্ষা পর্বের পর সবকিছু ঠিক থাকলে মার্চের মধ্যেই আসতে পারে এই ইন্ট্রান্যাজাল ভ্যাকসিন। এমনটাই মনে করা হচ্ছে। আর তা চলে এলে ভারতে করোনার বিরুদ্ধে লড়াই আরও সহজ হবে বলেই মনে করা হচ্ছে।
গবেষকরা বলছেন, করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এই Intranasal কোভিড ভ্যাকসিন ভারতের প্রথম ভ্যাকসিন।
তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের জন্যে আবেদন
ভারত বায়োটেক এই ভ্যাকসিন তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের জন্যে আবেদন করেছে। মনে করা হচ্ছে, নাক দিয়ে নেওয়া যাবে এই ভ্যাকসিন ওমিক্রন তো বটেই আগামীদিনে করোনার যে কোনও ভ্যারিয়েন্টের সঙ্গে লড়াই করতে সক্ষম। ইতিমধ্যেই যারা করোনার বিরুদ্ধে কোভিশিল্ড কিংবা কোভ্যাক্সিন নিয়েছেন মুলত তাদের জন্য এই বুস্টার ডোজের প্রস্তাব দিয়েছে হায়দরাবাদের এই ওষুধ উৎপাদনকারী কোম্পানি।
বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে
যদিও ইতিমধ্যে বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। প্রথম সারির করোনা যোদ্ধা এবং ৬০ বছর উর্ধে বয়স্কদের এই বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। যদিও যে যা ভ্যাকসিন প্রথমে নিয়েছিলেন সেইভাবেই বুস্টার ডোজ দেওয়া হচ্ছে। কোনও ভাবেই মিক্সিং ভ্যাকসিন দেওয়া হবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সরকারের তরফে।
অন্যদিকে বাচ্ছাদেরও ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ চলছে। কোভিশিল্ড দেওয়া হচ্ছে ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সী বাচ্ছাদের।
খোলা বাজারে ভ্যাকসিন
খোলা বাজারে ভ্যাকসিনেশনের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে Drugs Controller General of India অর্থাৎ ডিজিসিআই। খোলা বাজারে কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাক্সিন বিক্রি হবে। যদিও শর্তসাপেক্ষে এই ছাড় দেওয়া হয়েছে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রাথমিক ভাবে হাসপাতাল এবং ক্লিনিকে এই ভ্যাকসিন বিক্রি করা যাবে। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও ওষুধের দোকানে এই দুটি ভ্যাকসিন বিক্রিতে ছাড় দেওয়া হয়নি।