আরও বাড়বে মূদ্রাস্ফীতি, মধ্যবিত্তের পকেটে কোপ পড়ার আশঙ্কা
মেঘ ঘনাচ্ছে অর্থনীতিতে। আরও বাড়বে মূদ্রাস্ফীতি। এমনই আশঙ্কা অর্থনীিতবিদদের। গত ১০ মাসে রেকর্ড বৃদ্ধি হতে পারে মূদ্রাস্ফীতিতে এমনই আশঙ্কার মেঘ দেখা দিয়েছে। জুলাই মাসে মূদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৩.১৫ শতাংশ
মেঘ ঘনাচ্ছে অর্থনীতিতে। আরও বাড়বে মূদ্রাস্ফীতি। এমনই আশঙ্কা অর্থনীিতবিদদের। গত ১০ মাসে রেকর্ড বৃদ্ধি হতে পারে মূদ্রাস্ফীতিতে এমনই আশঙ্কার মেঘ দেখা দিয়েছে। জুলাই মাসে মূদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৩.১৫ শতাংশ।
সেটা অগস্টে ৩.৩৫ শতাংশ বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। জুলাইয়ে পাইকারি বাজারে মূদ্রাস্ফীতির হার ছিল সর্বাধিক। পরিস্থিতি সামাল দিতে রেপোরেট কমিয়েছিল আরবিআই। কিন্তু বাস্তবে তার কোনও ফলই মেলেনি।
এতে মধ্যবিত্তের পকেটে কোপ পড়ার আশঙ্কাই বেশি। কারণ মূদ্রাস্ফীতির কারণে দৈনন্দিন জিনিসের দাম বাড়তে শুরু করেছে। উৎসবের মরশুমে তা আরও বাড়বে। পকেট সামলাতে দৈনন্দিন বাজারেও কাটছাট করতে শুরু করবেন তাঁরা। এমনই মনে করা হচ্ছে।
[ চন্দ্রযানের বিজ্ঞানীই 'বিদেশি', 'বিদেশি' সেনারাও! মোদীকে এনআরসি-নিশানা অধীরের ]
দেশের আর্থিক অবস্থা যে দিতে এগোচ্ছে তাতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত যে মধ্যবিত্তই হচ্ছে তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। জিনিসের দাম বাড়তে শুরু করায় কম দামের জিনিসের দিকে ঝুঁকতে শুরু করেছেন ক্রেতারা। যার জেরে পার্লেজির মতো কোম্পানিও কর্মীসংঙ্কোচনের কথা ঘোষণা করেছে। এরকম একাধিক সংস্থায় কর্মীসংকোচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। একদিকে কাজ যাওয়া অন্যদিকে মূদ্রাস্ফীতি দুয়ের চাপে একেবারে দিশেহারা অবস্থা মধ্যবিত্তের।
[বিদ্যুতের মাশুল বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিজেপির কর্মসূচি ঘিরে রণক্ষেত্র সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ ]