চিনা গুপ্তচর ভারতে বিশ্বখ্যাত ধর্মগুরুর সম্পর্কে গোপনে তথ্য হাতাচ্ছিল! হাড়হিম করা তথ্য প্রকাশ্যে
চিনা গুপ্তচর ভারতের বিশ্বখ্যাত ধর্মগুরুর সম্পর্কে গোপনে তথ্য হাতাচ্ছিল! হাড়হিম করা তথ্য প্রকাশ্যে
মিজোরামের মেয়েকে বিয়ে করে মনিপুর থেকে জাল পাসপোর্ট , আধারকার্ড বানিয়ে নেওয়া দিয়ে ভারতে চিনা গুপ্তচর লুয়ো স্যাং এর অপরাধের জাল বিস্তার লাভ করে। এরপর হাওলা মারফৎ টাকার লেনদেন সহ একাধিক অপরাধের সঙ্গে যুক্ত ছিলে লুয়ো। পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে রাজধানী দিল্লির বুকেও একাধিক কর্মকাণ্ড চালাত সেষ এবার জানা যাচ্ছে, বহু তিব্বতীয় সন্ন্যাসীকে ঘুষ দিয়ে কিছু গোপন তথ্য হাতানোরও কাজ চালিয়েছে সে।
কী ঘটিয়েছে লুয়ো?
চিনের হাওলা মারফৎ টাকা পাচারের অন্যতম ব়্যাকেট কিং গুপ্তচর লুয়ো। যে চার্লি পেং নামে ভারতে বসবাস করছিলন। মনিপুরের যে জাল পাসপোর্ট তার কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে, তা আসলে এক মনিপুরী মেয়েকে বিয়ের দৌলতে। জানা গিয়েছে ওই বিয়ের পরই লুয়ের জাল আধার ও পাসপোর্ট বানাতে সুবিধা হয়।
কোনপথে , কবে ভারতে আসে চিনা গুপ্তচর?
২০১৪ সালে নেপালের পথ ধরে চিন থেকে ভারতে আসে লুয়ো। যার আধারকার্ড চার্লি পেং নামে তৈরি করা হয় পরে। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল মনিপুর থেকে এই আধারকার্ড তৈরি হয়েছে, পরে জেরার মুখে লুয়ো জানায় , সে মিজোরামে গিয়ে মনিপুরী মেয়েকে বিয়ে করে মিজোরাম থেকে এই জাল আধারকার্ড বানায়।
তিব্বতীয় কিছু সন্ন্যাসী কেন স্ক্যানারে?
লুয়োকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পেরেছে যে , কয়েকজন তিব্বতীয় সন্ন্যাসীকে সে দিল্লির বুকে ঘুষ দিত। কয়েকটি তথ্য ভারতের মাটি থেকে গোপনে নিয়ে নিতেই এই অর্থ পাচার বলে জানা যায়।
কেন উইচ্যাট বিপজ্জনক?
জানা গিয়েছে, চিনা সোশ্যাল মিডিয়া সাইট উইচ্যাটের হাত ধরে একটি গ্রুপ তৈরি করে লুয়ো। সেখানে তিব্বতীয় সন্ন্য়াসীদের সঙ্গো যোগাযোগ রাখত সে। দিল্লির কোনও নামী চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট লুয়োকে এই কাজে আর্থিক সাহায্য দিত বলে খবর। সেই অ্যাকাউন্টেন্ট কে নজরে রাখার দিকে এগোচ্ছে পুলিশ।
কোন ধর্মগুরুর খোঁজ করেছে লুয়ো?
জানা গিয়েছে, সন্ন্যাসীদের ঘুষ দিয়ে ভারতে দলাই লামা সম্পর্কে খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করছিল লুয়ো। শুধু দলাই লামা নন, তাঁর কয়েকজন সঙ্গীর খোঁজও নেওয়ার চেষ্টা করছিল লুয়ো।
কাশ্মীরে ৮ মাস ধরে নিখোঁজ সেনা জওয়ানকে পাকিস্তান সীমান্তে কোন অবস্থায় পাওয়া গেল! চাঞ্চল্য ভূস্বর্গে